• শিক্ষা

ওয়েবমেট্রিক্সে দেশের সেরা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাকৃবি

  • শিক্ষা
  • ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ২০:৪৫:৫৫

ফাইল ছবি

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ: স্পেনের মাদ্রিদভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েবমেট্রিক্স বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত ওই তালিকায় দেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) প্রথম স্থান অর্জন করেছে। 

গত রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৩১ হাজার পাঁচটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং-২০২৪ এর ২য় সংস্করণের (জুলাই) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। 

ওয়েবমেট্রিক্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের সেরা ১৭০ পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাকৃবির অবস্থান নবম এবং বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অবস্থান দুই হাজার ৩২৩।

এছাড়া দেশের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) দ্বিতীয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় তৃতীয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চতুর্থ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পঞ্চম, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় ষষ্ঠ, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সপ্তম ও হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অষ্টম স্থানে রয়েছে এবং র‍্যাংকিংয়ে স্থানপ্রাপ্ত বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান যথাক্রমে ২৪তম, ২৫তম, ৩২তম, ৩৩তম, ৪৪তম, ৯১তম ও ৯৩তম।


প্রতিবেদন অনুযায়ী আরো জানা যায়, দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্থান পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি)। আন্তর্জাতিক র‍্যাংকিংয়ে ঢাবির অবস্থান এক হাজার ১৪৪। দ্বিতীয় হয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) এবং আন্তর্জাতিক র‍্যাংকিংয়ে অবস্থান এক হাজার ২৮৩। তৃতীয় হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) যার আন্তর্জাতিক র‍্যাংকিংয়ে অবস্থান এক হাজার ৪১৬। 

প্রসঙ্গত, ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং প্রতি বছর দুইবার, দুইটি এডিশনে প্রকাশিত হয়। ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিং একটি বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাংকিং সিস্টেম, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটি কয়েকটি মূল মানদণ্ডের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হয়। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং তৈরিতে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিখন পদ্ধতি, বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রভাব, নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা, সাম্প্রদায়িক সন্নিবেশ অর্থাৎ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত ভূমিকা বিবেচনা করে।

মন্তব্য ( ০)





  • company_logo