ছবিঃ সিএনআই
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ে এখনো শীতের আমেজ তেমন একটা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তবে শীত না পড়লেও ধুম পড়েছে ফুটপাতে পিঠা বিক্রির। এসব দোকানগুলোতে ভিড় করছেন পিঠা প্রেমীরা। সিরিয়াল দিয়ে পিঠা খাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন। আবার অনেককেই এসব দোকান থেকে পরিবারের অন্য সদস্যদের জন্য বাসায় পিঠা নিয়ে যেতেও দেখা যায়।
সম্প্রতি আর্টগ্যালারি চত্বর, রেলগেট, বাসস্ট্যান্ডে,ঠাকুরগাঁও রোড,কলেজ পাড়াসহ বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
সড়কের পাশের ফুটপাত গুলোয় সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি। এসব দোকানে বিক্রি হচ্ছে চিতই ও ভাপা পিঠা। পিঠা কেনার জন্য রীতিমত সিরিয়ালে দাড়াতে হচ্ছে ক্রেতাদের। চিতই পিঠার সঙ্গে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী দেওয়া হয় সরিষা বাটা, ধনিয়া পাতা শরিষা বাটা,শুটকির ভত্তা প্রতিটি চিতই পিঠা ১০ ও ভাপা পিঠা ১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে এই দোকানগুলোতে।
পিঠা কিনতে আসা সিনান আহমেদ জানান, ‘শীতের সময় পিঠার প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায়। গরম গরম চিতই পিঠার সঙ্গে বিভিন্ন মসলা মুখে পানি এনে দেয়। ব্যস্ত জীবনে বাসায় পিঠা বানানোর সময় না থাকায় তাই দোকান থেকে বাসায় পিঠা কিনে নিয়ে যাচ্ছি।’
আরেক ক্রেতা প্রত্যয় বলেন, ‘শীত আর পিঠা কেমন যেন একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। ছোট বেলায় মা পিঠা বানিয়ে দিতো আর সন্ধ্যার সময় স্কুল থেকে পাওয়া নতুন বই নিয়ে পড়তে পড়তে পিঠা খেতাম। সেগুলো স্মৃতি হলেও শীত আসলে পিঠা খেতেই হবে। তাই দোকানে আসা পিঠা খাওয়ার জন্য।’
বন্ধুদের সঙ্গে পিঠা খেতে আসা অরজিৎ নামের একজন ক্রেতা বলেন, ‘শীত আসলে প্রায়দিন সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে পিঠা খেতে চলে আসি। এটা একটা আলাদা আনন্দ।’
পিঠা বিক্রেতা শিউলি বলেন, ‘চালের গুঁড়া দিয়ে চিতই ও ভাপা পিঠা বানাই। বিভিন্ন ধরনের বাটার সঙ্গে রান্না করা হাঁসের মাংস ও ভুড়ি বিক্রি করি। পিঠার মান ভালো হওয়ায় সিরিয়াল দিয়ে সবাই পিঠা খায়। সন্ধ্যা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত প্রায় ২০ কেজি চালের পিঠা বিক্রি করি আমি।’
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি: অন্তবর্তীকালীন সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বা...
গোপালপুর প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের গোপালপুরে অবসর প্রাপ্ত শিক...
গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুরের কালীগঞ্জে ১৭ বছর পর উপজেলা, ...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুরে এক ব্যবসায়ীর ৭টি...
মন্তব্য ( ০)