ছবিঃ সিএনআই
লালমনিরহাট প্রতিনিধি: লালমনিরহাটে ধরলা নদীর ভাঙ্গন তীব্র আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনই ভাঙ্গছে নতুন নতুন এলাকা।ভাঙ্গনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা,ফসলী জমি সহ বিভিন্ন স্থাপনা।ভাঙ্গনরোধে স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মার্ণের দাবী এলাকাবাসীর।
সরেজমিনে দেখা যায়,লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের ধরলা নদীর ভাঙ্গনে বুমকা, কর্ণপুর,ব্যাপারিটারী ,বাদাইটারী সহ ৫টি গ্রামে ধরলা নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। গ্রাম। গত ১৫দিন থেকে এ গ্রামগুলোতে নদীভাঙ্গন তীব্র আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনই ধরলার গর্ভে বিলীন হচ্ছে ফসলী জমি,বাগান সহ বসতভিটা। নদীভাঙ্গনে সর্বশান্ত হয়ে পড়ছে ধরলাপাড়ের হাজারো মানুষ। অনেকে বসতভিটা ও কৃষি জমি হারিয়ে অন্যের জমিতে বসবাস করছেন।মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন ভাঙ্গন কবলিতরা। কর্ণপুর গ্রামের ভাঙ্গন কবলিত রাবিয়া খাতুন,শফিকুল ইসলাম,বিষনু রায় জানান,নদী ভাঙ্গনের কারণে আমরা নি:স্ব হয়ে গেছি।আমাদের বাড়ীঘর জমি জায়গা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন সড়কের সাথে বাড়ী করে বসবাস করছি।
এদিকে ভাঙ্গন রোধে কর্ণপুর এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে সাড়ে ৬শ মিটার মাপের একটি কাজ ২০১৮ সালে শুরু হলেও তা এখনো শেষ হয়নি। ফলে দুর্ভোগ আরো বেড়েছে।নতুন করে দেখা দিয়েছে আরো ৭০০ মিটার এলাকায় ভাঙ্গন।এসব এলাকার আমন ধান ক্ষেত নদীতে চলে যাচ্ছে। অনেকে ধান গাছ কেটে ফেলছেন। লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীশূনীল কুমার রায় জানান,নদী ভাঙ্গনরোধে কাজ চলমান রয়েছে।তবে নিত্যনতুন এলাকা ভাঙ্গছে।জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙ্গন প্রশমনের চেষ্ঠা চলছে।স্থায়ীভাবে কাজের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।অনুমোদন আর বরাদ্দ পেলে কাজ করা হবে।ভাঙ্গনরোধে প্রকল্প তৈরি করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু করা হবে।
কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ কুমিল্লার বরুড়ায় আমড়াতলী ম...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে ২০২১ সালের ২...
নওগাঁ প্রতিনিধি: সরকারের ঘোষণা মোতাবেক সারাদেশের ন্...
গাজীপুর প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিট...
মন্তব্য ( ০)