ছবিঃ সংগৃহীত
স্পোর্টস ডেস্কঃ চলমান নারী এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের দুই ম্যাচে বড় জয় পেয়ে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে টাইগ্রেসরা। তবে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নিজেদের সেরাটা দিতে পারেনি জ্যোতি-নাহিদারা। ভারতের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলার স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে বাংলাদেশের।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাঙ্গিরি ডাম্বুলা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ভারতকে মাত্র ৮১ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। জবাবে ৫৪ বলে এবং ১০ উইকেট হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় ভারত। এতে টুর্নামেন্টে অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠল দলটি।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই দুই ভারতীয় ওপেনার শেফালি ভার্মা এবং স্মৃতি মান্ধানার দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ভর করে পাওয়ার প্লেতে উইকেট না হারিয়ে ৪৬ রান তোলে ভারত। অবশেষে স্মৃতি মান্ধানার অপরাজিত ফিফটি (৩৯ বলে ৫৫) এবং তার সঙ্গী শাফালি ভার্মার ২৮ বলে অপরাজিত ২৬ রানের ওপর ভর করে মাত্র ১১ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভারত।
অন্যদিকে বল হাতে নিজেদের সেরাটা দিতে ব্যর্থ হয়েছে মারুফা-নাহিদারা। দীর্ঘদিন পর দলে ফিরে বড় কিছু করতে পারেননি জাহানারা আলমও। তাই ফাইনালে উঠতে বড় বাঁধার মুখে পড়তে হয়নি ভারতীয় মেয়েদের।
শেষ পর্যন্ত শেফালি ভার্মার ২৮ বলে ২৬ রান এবং স্মৃতি মান্ধানার ৩৯ বলের অপরাজিত ৫৫ রানে ভর করে ৫৪ বলে এবং ১০ উইকেট হাতে থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় ভারত।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ৩৩ রানের মাথায় ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে টাইগ্রেসরা। দুই অঙ্কের কোটা পেরোনোর আগেই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন দিলারা আক্তার (৬), মুর্শিদা খাতুন (৪), রুমানা আহমেদ (১), ইসমা তানজিম (৮), রাবেয়া খান (১)।
এরপর উইকেট মিছিলে যোগ দিয়ে দীপ্তি শর্মার বলে রিচার হাতে ক্যাচ দিয়ে দলীয় ৫০ পেরোনোর আগেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন রিতু মণি। সতীর্থরা যখন আশা যাওয়া মিছিলে ব্যস্ত তখন স্বর্ণাকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।
ইনিংসের শেষ ওভারে সাজঘরে ফেরার আগে ৫১ বলে ৩২ রানে ধীরগতির ইনিংস সাজান টাইগ্রেস অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত রিতুর ১৯ রানের ইনিংসে ভর করে ৮ উইকেট হারিয়ে ৮০ রানের মামুলি পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ চার দফা দাবিতে দেশব্যাপী ম্য...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেল...
বাকৃবি প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃব...
রংপুর ব্যুরোঃ বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটি সদস্য ...
মন্তব্য ( ০)