নীলফামারী প্রতিনিধি : ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে শুরুতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকলেও শেষ সময়ে মনোনয়নপত্র গ্রহণকে কেন্দ্র করে বিতর্ক ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। অভিযোগ ঘিরে প্রশাসন কার্যালয় চত্বরে জামায়াত ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে তর্কবিতর্কের ঘটনাও ঘটে। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হওয়ার আগেই জেলায় নির্বাচনী উত্তাপ ছড়াতে শুরু করে।
সকাল থেকেই নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী ও নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে একে একে মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
সকালে নীলফামারী-১ ও নীলফামারী-২ আসনে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)-এর প্রার্থী হিসেবে সিরাজুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দেন। পরে নীলফামারী-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী মাওলানা আব্দুস সাত্তার, নীলফামারী-২ আসনে অ্যাডভোকেট আলফারুক আব্দুল লতিফ এবং নীলফামারী-৩ আসনে ওবায়দুল্লাহ সালাফী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
পরবর্তীতে নীলফামারী-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী এএইচএম সাইফুল্লাহ রুবেলসহ স্বতন্ত্র ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময়ে নীলফামারী-২ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে তিনি নিজে উপস্থিত না থাকায় তার পক্ষে দলের নেতাকর্মীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
এ সময় মনোনয়নপত্র গ্রহণের প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি তোলেন জামায়াত মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আলফারুক আব্দুল লতিফ। প্রথমে মৌখিকভাবে অভিযোগ জানালেও পরে তিনি জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামানের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, নির্বাচন বিধি অনুযায়ী মনোনয়নপত্রের একটি মূল কপি ও দুটি ফটোকপি জমা দেওয়ার কথা থাকলেও ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের পক্ষে তিনটি ফটোকপি জমা দেওয়া হয়েছে, যা রিটার্নিং কর্মকর্তা গ্রহণ করেছেন।
এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জামায়াত ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। পরিস্থিতি কিছুটা উত্তপ্ত হয়ে উঠলেও প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়।
লিখিত অভিযোগ জমা দেওয়ার পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে যৌথ প্রেস ব্রিফিং করেন জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নীলফামারী-২ আসনের প্রার্থীরা। ব্রিফিংয়ে তারা দাবি করেন, বর্তমান প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।
প্রেস ব্রিফিং শেষে জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতাকর্মীদের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসন কিংবা বিএনপি নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
নীলফামারী প্রতিনিধি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে শুরুতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকলেও শেষ সময়ে মনোনয়নপত্র গ্রহণকে কেন্দ্র করে বিতর্ক ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। অভিযোগ ঘিরে প্রশাসন কার্যালয় চত্বরে জামায়াত ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে তর্কবিতর্কের ঘটনাও ঘটে। মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শুরু হওয়ার আগেই জেলায় নির্বাচনী উত্তাপ ছড়াতে শুরু করে।
সকাল থেকেই নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী ও নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে একে একে মনোনয়নপত্র জমা দেন প্রার্থীরা।
সকালে নীলফামারী ০১ ও নীলফামারী-০২ আসনে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)-এর প্রার্থী হিসেবে সিরাজুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দেন। পরে নীলফামারী-০১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী মাওলানা আব্দুস সাত্তার, নীলফামারী-০২ আসনে অ্যাডভোকেট আলফারুক আব্দুল লতিফ এবং নীলফামারী-০৩ আসনে ওবায়দুল্লাহ সালাফী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
পরবর্তীতে নীলফামারী-০২ আসনে বিএনপির প্রার্থী এএইচএম সাইফুল্লাহ রুবেলসহ স্বতন্ত্র ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র জমা দেন।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময়ে নীলফামারী-০২ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে তিনি নিজে উপস্থিত না থাকায় তার পক্ষে দলের নেতাকর্মীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
এ সময় মনোনয়নপত্র গ্রহণের প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি তোলেন জামায়াত মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আলফারুক আব্দুল লতিফ। প্রথমে মৌখিকভাবে অভিযোগ জানালেও পরে তিনি জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামানের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, নির্বাচন বিধি অনুযায়ী মনোনয়নপত্রের একটি মূল কপি ও দুটি ফটোকপি জমা দেওয়ার কথা থাকলেও ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের পক্ষে তিনটি ফটোকপি জমা দেওয়া হয়েছে, যা রিটার্নিং কর্মকর্তা গ্রহণ করেছেন।
এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জামায়াত ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। পরিস্থিতি কিছুটা উত্তপ্ত হয়ে উঠলেও প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়।
লিখিত অভিযোগ জমা দেওয়ার পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে যৌথ প্রেস ব্রিফিং করেন জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নীলফামারী-০২ আসনের প্রার্থীরা। ব্রিফিংয়ে তারা দাবি করেন, বর্তমান প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।
প্রেস ব্রিফিং শেষে জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতাকর্মীদের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এ বিষয়েতাৎক্ষণিকভাবে প্রশাসন কিংবা বিএনপি নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
মন্তব্য (০)