প্রতীকী ছবি
নিউজ ডেস্কঃ বরগুনায় চলতি বছর প্রথম আট মাসে ৯ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ পর্যন্ত ৬৫ জনের মৃত্যু ঘটেছে, যা দেশের অন্য কোনো জেলায় এত বেশি নয়।
সারাদেশে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৭৭ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার মানুষ। রাজধানীর বাইরের জেলা ও উপজেলাগুলোতে আক্রান্তের অংশ ৬৫ শতাংশ হলেও, সেখানে মশা নিয়ন্ত্রণের কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সিটি করপোরেশনগুলোতেও ডেঙ্গু মোকাবেলায় যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক ডা. বে-নজির আহমেদ বলেন, আগামী ৩০ থেকে ৪০ বছরে মফস্বলে ডেঙ্গু একটি ভয়াবহ স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে দেখা দেবে। পৌরসভা বা ইউনিয়ন পর্যায়ে এটি আটকানো সম্ভব নয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ ও অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আমরা দেখানোর জন্য কর্মসূচি বেশি করি। এডিস ও কিউলেক্স মশার জীবনচক্র ও আচরণ আলাদা, তাই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রণ করা ছাড়া ফল পাওয়া যায় না। সিটি করপোরেশনগুলো এ বিষয়টি অনুধাবন করতে পারছে না।
চলতি মাসে সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। প্রতিদিন আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। সতর্কবার্তা থাকা সত্ত্বেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ডেঙ্গু মৃত্যুর সংখ্যা বেশি হলেও সিটি কর্তৃপক্ষ এটিকে তথ্যজনিত ভুল হিসাবে দেখছে। প্রধান নির্বাহী জহিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, জনবল সংকটের কারণে নিয়মিত ওষুধ বিতরণ সম্ভব হচ্ছে না। এখন বিশেষ কর্মসূচি চালানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যেখানে জনবন ও সুশীল সমাজকে যুক্ত করার চেষ্টা চলছে।
কীটতত্ত্ববিদরা সতর্ক করেছেন, সামনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। শীতের আগেও এডিস মশাবাহিত রোগের প্রকোপ কমবে না।
নিউজ ডেস্ক : ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৩৪...
নিউজ ডেস্ক : গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৪৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হ...
নিউজ ডেস্কঃ সারাদেশে এডিস মশা সংক্রমণের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়ে...
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শান্তা লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি এবং ঢাকা স...
নিউজ ডেস্ক : সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হ...

মন্তব্য (০)