
ফাইল ছবি
নিউজ ডেস্ক : এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতনের টাকা ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে পাঠানোর জন্য ২৩ আগস্টের মধ্যে এ মাসের বিল অনলাইনে সাবমিট করতে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এক চিঠিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভুল তথ্য দেওয়ার কারণে কোনো শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিওর টাকা ইএফটিতে পাঠানো না হলে তার দায়ভার প্রতিষ্ঠান প্রধানের ওপর বর্তাবে। মাউশির চিঠিতে বলা হয়েছে, শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিওর অর্থ ইএফটিতে পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানের দাখিল করা তথ্যই চূড়ান্ত হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রতি মাসে যথাসময়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান অনলাইনে বিল সাবমিট না করলে শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওর টাকা ইএফটিতে পাঠানো হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সাবমিট করা বিলের কপি ডাউনলোড করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও সভাপতির স্বাক্ষরসহ সংরক্ষণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অধিদপ্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওর টাকা ১ জানুয়ারি থেকে ইএফটিতে দেওয়া হচ্ছে এবং জুলাই মাস পর্যন্ত সরাসরি শিক্ষক-কর্মচারীদের স্ব-স্ব ব্যাংক হিসাব নম্বরে পাঠানো হয়েছে।
আগস্ট মাস থেকে এমপিও’র টাকা ইএফটিতে পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধান থেকে মাসভিত্তিক এমপিওভুক্ত জনবলের বিল সাবমিট করার ব্যবস্থা অনলাইনে যুক্ত করা হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধান তার প্রতিষ্ঠানের এমপিও সংক্রান্ত কাজের জন্য ব্যবহৃত আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ইএমআইএস সিস্টেমের এমপিও-ইএফটি মডিউলে লগ-ইন করে বিল দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে, সংযুক্ত নির্দেশিকা অনুসারে তার প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেক শিক্ষক-কর্মচারীর জন্য আলাদা আলাদাভাবে বিধি মোতাবেক প্রাপ্য এমপিও’র টাকা সঠিকভাবে নির্ধারণ করে বিল সাবমিট করবেন।
দাখিল করা বিলের একটি কপি ডাউনলোড করে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি স্বাক্ষর করে নিজ প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করবেন। প্রতিষ্ঠান প্রধানের দাখিল করা তথ্য অনুসারে এমপিও’র টাকা ইএফটিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের স্ব-স্ব ব্যাংক হিসাব নম্বরে পাঠানো হবে।
প্রতিষ্ঠানের এমপিও তালিকায় বিদ্যমান শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে কেউ মৃত্যুবরণ বা পদত্যাগ করলে প্রতিষ্ঠান প্রধান সংশ্লিষ্ট মাসে বিধিমোতাবেক তার প্রাপ্যতা নির্ধারণ করে বিল সাবমিট করবেন।
এছাড়া, সাময়িক বরখাস্ত, অনুমোদনহীন অনুপস্থিতি বা অন্য কোনো কারণে বিধিমোতাবেক কোনো শিক্ষক-কর্মচারীর আংশিক বা সম্পূর্ণ বেতন কর্তন বা বন্ধ করার প্রয়োজন হলে প্রতিষ্ঠান প্রধান বিল সাবমিট অপশনে তা উল্লেখ করবেন।
নিউজ ডেস্ক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, সুষ্ঠু এব...
নিউজ ডেস্ক : আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে ফের একটি লঘুচাপ সৃষ্...
নিউজ ডেস্ক : জুলাই সনদ পর্যালোচনা করে ২৩টি রাজনৈতিক দল এর ওপর নিজেদের মত...
নিউজ ডেস্ক : সাদাপাথর লুটের ঘটনায় জড়িতরা যে দলেরই হোক বা প্রশাসনের যত বড়...
নিউজ ডেস্কঃ গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সভাপতি ফ্যা...
মন্তব্য (০)