
ছবিঃ সিএনআই
পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার চাটমোহর উপজেলার সর্ববৃহৎ পশুর হাট অমৃতকুন্ডা (রেলবাজার)। আজ পহেলা জুন রবিবার ছিলো কোরবানির পশুর হাট। ঈদের আগে এটা শেষ হাটবার। এ কারণে বিপুল সংখ্যক ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম ঘটে এ হাটে। কোরবানি পশুর আমদানিও ছিলো আশানুরুপ। দুপুর ১২টা থেকেই কোরবানি পশুর হাট জমজমাট হয়ে ওঠে। চাটমোহর ছাড়াও পাশের আটঘরিয়া, ভাঙ্গুড়া, বড়াইগ্রাম, ঈশ্বরদী, তাড়াশ উপজেলার লোকজন আসেন এ হাটে। কোরবানী পশুর বেচাকেনাও ছিলো সন্তোষজনক।
পাবনার চাটমোহর উপজেলায় ৪টি পশুর হাট রয়েছে। এগুলো হলো অমৃতকুন্ডা (রেলবাজার), শরৎগঞ্জ, নতুন বাজার ও ছাইকোলা। এসকল হাটে জমে উঠেছে কোরবানি পশুর বেচাকেনা। এবার চাটমোহর উপজেলায় চাহিদার দ্বিগুন পশু প্রস্তুত করা হয়েছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চাটমোহর উপজেলায় কোরবানির জন্য ৬৪ হাজার ৬৭১টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। চাহিদা রয়েছে ৩২ হাজার ২২৩টি। ক্রেতা কোরবনির জন্য চাহিদা অনুযায়ী গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া কিনতে পারছেন। শুধু হাটেই নয়। কোরবানির পশু বিক্রি হচ্ছে খামারে ও বাড়িতে বাড়িতে।
চাটমোহর উপজেলায় ৩ হাজার ৯০৫ জন খামারি রয়েছেন। তারা কোরবানির জন্য পশু প্রস্তুত করেছেন। তবে দাম নিয়ে তারা শঙ্কায় রয়েছেন। এবারের পশুর দাম কিছুটা কম। খামারিদের ব্যয় বাড়লেও দাম তেমন মিলছেনা বলে জানান, খামারি আসাদুল ইসলাম। হাটে প্রকারভেদে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো গরু মিলছে। ১২ থেকে ২৫ হাজার টাকার মধ্যে চাহিদামত ছাগল পাওয়া যাচ্ছে। আরো কয়েকদিন চলবে কোরবানি পশুর বেচাকেনা। অন্য এলাকা থেকে বেপারী এসে গরু ও ছাগল কিনছেন। ক্রমেই জমে উঠছে কোরবানি পশুর হাট।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁয়ে ছাতার ব্যবহার এক দিনেই হয়ে উঠেনি। মানব সৃষ্টি...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ঘেঁষে জেগে...
নওগাঁ প্রতিনিধি: গত ৫আগস্টের পর দেশের সকল পৌরসভার ন্যায় নওগাঁ পৌরসভাতেও জেলা ...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুরে তিস্তার তীরে অস্থায়ী কাঁচা বাদা...
নওগাঁ প্রতিনিধি: বিষমুক্ত মাছ চাষে বাণিজ্যিক মৎস্য খাবারের বিকল্প হিসেবে পরিব...
মন্তব্য (০)