ছবিঃ সিএনআই
কুষ্টিয়া প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়ার সরকারি শিশু পরিবার (বালক) থেকে রিজভী নামে সপ্তম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে নিখোঁজ। শুক্রবার এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর শিশু শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে উপ-তত্ত্বাবধায়ক আসাদুজ্জামান ও সহকারী তত্ত্বাবধায়ক ইলিয়াস হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুক্রবার রাতেই থানায় নিয়েছে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় সহপাঠী রিজভীর সন্ধানের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন সেখানে অধ্যায়নরত আবাসিক শিক্ষার্থীরা। তারা শারীরিক নির্যাতন ও খাবার কম দেওয়াসহ নানা অভিযোগ করে পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কাছে।
এ সময় নিজ অফিসে উপস্থিত ছিলেন উপ-তত্ত্বাবধায়ক মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, গত ২ তারিখে রিজভী ও নাহিদ নামে দুই শিক্ষার্থী প্রতিষ্ঠানের প্রধান গেট দিয়ে বের হয়ে যায়। এরপর তাদের সন্ধান না পেয়ে ৪ তারিখ থানায় জিডি করি।
শিশুদের ওপর শারীরিক নির্যাতনে সবচেয়ে বেশি করে আসছিল সহকারী তত্ত্বাবধায়ক ইলিয়াস হোসেনের নাম। তিনি অভিযোগ অস্বীকার করলেও নাহিদকে মারধরের কথা স্বীকার করে ইলিয়াস বলেন, নাহিদ যেহেতু রিজভীর সঙ্গে গিয়েছিল এবং পরে ফিরে এসেছে তাই তার কাছ থেকে সত্য তথ্য জানতে মারধর করা হয়েছে। এ জন্য আমি একা দায়ী নই।
পরে পুলিশ শিশুদের বিক্ষোভের মুখে আসাদুজ্জামান ও ইলিয়াসকে নিয়ে যান।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ ঘটনাস্থল থেকে বলেন, আমরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের নিয়ে যাচ্ছি। বিস্তারিত পরে জানাতে পারব।
অভিযোগ নিয়ে সেখানে এসেছিলেন রিজভীর মামা লোকমান হোসেন। তিনি বলেন, গত ৪ তারিখ খুলনা থেকে একটা কল আসে মোবাইল ফোনে। তারা আমাকে জানান, ট্রেনের মধ্যে রিজভীর ব্যাগ পাওয়া গেছে। এরপর আমরা উপ-তত্ত্বাবধায়ক আসাদুজ্জামানকে জানাই। পরে আমাদের চাপে তিনি থানায় দায়সারা জিডি করেছেন। আমরা দ্রুত রিজভীর সন্ধান চাই।
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ চার দফা দাবিতে দেশব্যাপী ম্য...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেল...
বাকৃবি প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃব...
রংপুর ব্যুরোঃ বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটি সদস্য ...
মন্তব্য ( ০)