ছবিঃ সংগৃহীত
অর্থনীতি ডেস্ক: গত এক মাস ধরে আগুন সবজির বাজার। তবে সেই আগুনের উত্তাপ কমতে শুরু করেছে। কেজিতে সবজির দাম কমেছে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ টাকা। বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ক্রেতা ও বিক্রেতারা। তবে সবজির বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙতে পারলে দাম আরও কমানো সম্ভব বলে মনে করেন তারা।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচা কাঁচাবাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে এমনটি জানা গেছে।ক্রেতারা জানিয়েছেন, গত এক মাসে সবজির বাজারে যে আগুন লেগেছিল তার উত্তাপ আজ কিছুটা কমেছে। তারা আজ সবজি কিনে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন। কিন্তু এই স্বস্তির গায়ে কখন আবার সিন্ডিকেট ‘চড়া দামের ঘি’ ঢেলে দেয় সেটাও ভাবনার বিষয়।
অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, বন্যা নেমে যাওয়ায় ও বৃষ্টির প্রভাব না থাকায় সবজির দাম কমেছে। সামনে আরও কমবে বলে মনে করছেন তারা।সোহানা ও সাহানা দুই বোন বাজারে এসেছিলেন সবজি ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে। তাদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, গত সপ্তাহেও তো সবজির বাজার চড়া ছিল। আজ কিছুটা কম মনে হচ্ছে।
তবে আমরা মনে করি এই সবজি যাতে ক্রেতা আরও কম দামে খেতে পারে, সেদিকে সরকারকে নজর দিতে হবে।সাহানা বলছিলেন, সবজির দাম কমলেও কিন্তু পাতা জাতীয় সবজির দাম এখনো কমেনি। কিছুক্ষণ আগে আমি লালশাক ৩০ টাকা এবং পুইশাক ৪০ টাকা আটি কিনলাম। তাহলে বুঝেন, সবকিছুর দাম কিন্তু কমেনি।
তবে এই দুই বোন মনে করেন, সবজির বাজারে এখনও সিন্ডিকেট সক্রিয়। সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে পারলে আরও কম দামে সবজি পাওয়া সম্ভব।এদিকে, বিক্রেতা তদুদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুই দিন আগেও প্রতি সবজি কেজিতে ১০০ টাকার কাছাকাছি ছিল। কিন্তু আজ কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকায় কম বিক্রি করছি।
বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আজ সেগুনবাগিচা বাজারে করলা কেজি ৭০ টাকা (আগে ৮০-১০০ টাকা), ঢেঁড়স ৫০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, গোল বেগুন ১০০ টাকা (আগে ১২০-১৫০ টাকা), লম্বা বেগুন ৬০ টাকা (আগে ছিল ৮০ টাকা), চাল কুমড়া ৫০ টাকা (আগে ৭০-৮০ টাকা), তরাই ৬০ টাকা (আগে ১০০ টাকা), বরবটি ৮০ টাকা (আগে ১০০ টাকা), মরিচ ১৮০ টাকা (আগে ২৫০ টাকা) বিক্রি হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুরে অগ্নিদগ্ধ হ...
গাজীপুর প্রতিনিধিঃ গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানার চ...
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জে সাকিল মিয়া(৩...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুরে ঐতিহ্যবাহী ...
মন্তব্য ( ০)