ছবিঃ সিএনআই
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা করেছেন নিহতের পরিবার। তবে এ ঘটনায় ১২ দিন পার হলেও এখন পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
তবে পুলিশ বলছেন, অভিযান অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত সময়ে আসামি গ্রেপ্তার করা হবে। মৃত্যুর ঘটনায় উপজেলার দুই শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৫/৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন নিহতের পরিবার।
আসামিরা হলেন- উপজেলার ছোট কুষ্টারী এলাকার ফজলুল হকের ছেলে সিনান স্বচ্ছ (২১) ও সামস পাড়ার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ইউসুফ আহমেদ জায়েদ (১৯)।
নিহত কলেজছাত্রের নাম জোবায়ের হোসেন আমিন (১৯)। তিনি উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের মন্ডল পাড়া গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। কারমাইকেল কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নিহতের পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) রাত ১০টার দিকে স্বচ্ছ ও জায়েদ জোবায়েরকে বাড়ি থেকে ডেকে মোটরসাইকেলে করে নিয়ে যান। পরে রাত ১টার দিকে জোবায়েরের মা তাকে ফোন দিলে দ্রুত বাড়ি ফেরার কথা জানান। কিন্তু রাত ৩টার দিকে খবর আসে জোবায়ের নদীতে পড়ে গেছে। ভোর থেকে শুরু করে পর দিন নদে অনুসন্ধান করেও কোনও খোঁজ মেলেনি। ঘটনার একদিন পর শনিবার দুপুর ১২ টার দিকে নৌবন্দরের পন্টুনের দক্ষিণে জোবায়েরের মরদেহ ভেসে ওঠে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
নিহতের চাচাতো ভাই মো. জিয়াউর রহমান আমিন বলেন, নৌ থানায় জনবল সংকট থাকায় ও অদক্ষতার কারণে ঘটনার ১২ দিনেও আসামি গ্রেপ্তার করতে পারেনি। দ্রুত আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি।
চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) নাজমুল হক বলেন, আসামি গ্রেপ্তারে চেষ্টা অব্যাহত আছে। চিলমারী মডেল থানা পুলিশ সহ আরও গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছেন আসামিদের গ্রেপ্তারে। আশা করা যাচ্ছে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামি গ্রেপ্তার করা হবে।
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা ...
নিউজ ডেস্কঃ পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য বৃহস্পতিবার ...
পবিপ্রবি প্রতিনিধি: পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বি...
গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুরের কালীগঞ্জের শা...
মন্তব্য ( ০)