• তথ্য ও প্রযুক্তি

 সারাদেশে ইন্টারনেটের সর্বোচ্চ গতি নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে: পলক

  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • ৩১ জুলাই, ২০২৪ ১৪:২৪:৩৫

ছবিঃ সংগৃহীত

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: সারাদেশে ইন্টারনেটের সর্বোচ্চ গতি নিশ্চিতের কার্যক্রম চলছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেছেন, ইতিমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিটিআরসি কাজ শুরু করেছে। ইন্টারনেটের গতি স্বাভাবিক হবে। সর্বোচ্চ গতি নিশ্চিতের কার্যক্রম চলছে।

বুধবার (৩১ জুলাই) সশরীরে এসব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতিনিধিদের বিটিআরসিতে হাজির হওয়ার কথা ছিল। তবে সশরীরে হাজির হতে না পারলেও সিঙ্গাপুর অফিস থেকে ভার্চুয়ালি বৈঠকে অংশ নেন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার ও ইনস্টাগ্রামের প্রতিনিধিরা। বৈঠকে বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদসহ সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার মধ্যে গত ১৭ জুলাই রাতে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৮ জুলাই রাতে বন্ধ করা হয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটও। এরপর থেকেই দেশের সামাজিকমাধ্যম ব্যবহারকারীরা ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করতে পারছিলেন না।
 
পাঁচদিন পর ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই সেবা চালু হয়। পরে বাসাবাড়িতেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু করা হয়।

বন্ধের ১১ দিন পর চালু করা হয় মোবাইল ইন্টারনেটও। তবে সেবা চালু হলেও মিলছে না স্বাভাবিক গতি। জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আজ বিকেলের মধ্যে ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউব চালু হবে। ইতিমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিটিআরসি কাজ শুরু করেছে। স্বাভাবিক হবে ইন্টারনেটের গতিও। সর্বোচ্চ গতি নিশ্চিত করার কার্যক্রম চলছে।
 
এর আগে গত ২৮ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়ের কিছু ভিডিও কন্টেন্টের ব্যাপারে ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটককে চিঠি দিয়ে তলব করে সরকার। চিঠিতে তাদের কাছে যৌক্তিক ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। একই সঙ্গে ৩১ জুলাই সশরীরে বিটিআরসিতে প্রতিনিধিদের হাজির হতেও বলা হয়। টিকটক চিঠির জবাব দিলেও ফেসবুক জবাব দেয়নি বলে জানা যায়।

মন্তব্য ( ০)





  • company_logo