ছবিঃ সিএনআই
ফরিদপুর প্রতিনিধি : পাট ও পেঁয়াজের রাজধানী খ্যাত ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় পাটবীজ চাষে নতুন বিপ্লব ঘটেছে। পাট উৎপাদনে ফরিদপুর জেলা শীর্ষে থাকলেও বীজের জন্য এতদিন কৃষকদের ভারতের ওপর নির্ভর করতে হতো। তবে সেই চিত্র বদলাতে শুরু করেছে। চলতি মৌসুমে উপজেলায় পরীক্ষামূলকভাবে ১০ একর জমিতে নাবী পাটবীজ চাষ করে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছেন কৃষকরা।
উপজেলা পাট অফিস সূত্রে জানা গেছে, ‘উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ’ প্রকল্পের আওতায় এবার সালথায় ৯৩ জন চাষি ১০ একর জমিতে জেআরও-৫২৪ ও সবুজসোনা জাতের পাটবীজের আবাদ করেছেন। আবাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনও হয়েছে বাম্পার।
সরেজমিনে ও কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, পাটবীজ চাষে খরচ বাদে শতক প্রতি প্রায় ৫ গুণ লাভ হচ্ছে। বীজের পাশাপাশি পাটশাক, আঁশ এবং পাটকাঠি বিক্রি করে তারা অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করছেন। কৃষি উদ্যোক্তা ও বাংলাদেশ পাটচাষি সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন মোল্যা বলেন, “আমি ১ একরের বেশি জমিতে চাষ করে ২০ হাজার টাকার শুধু পাটশাকই বিক্রি করেছি। আশা করছি ১০-১২ মণ বীজ পাব। সব মিলিয়ে সাধারণ পাটের চেয়ে এতে দ্বিগুণ লাভ।”
উপ-সহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা আব্দুল বারী জানান, সরকারিভাবে শুধু বীজ প্রণোদনা দেওয়া হলেও রাসায়নিক সারের বরাদ্দ ছিল না। তবুও কৃষকরা নিজস্ব উদ্যোগে দারুণ ফলন ফলিয়েছেন। এই সফলতা অব্যাহত থাকলে আগামীতে সালথা উপজেলা পাটবীজ উৎপাদনেও দেশের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করবে এবং বীজের জন্য পরনির্ভরশীলতা কমবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি : মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক গানের আসরে ইসলাম ধর্ম...
সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : কেরা...
কুমিল্লা প্রতিনিধি : কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার শিক্ষাঙ্গন...
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি : ময়মনসিংহের...
গোপালপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের ...

মন্তব্য (০)