
ছবিঃ সিএনআই
গোপালপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলায় এবার এইচএস সি পরীক্ষায় ফলাফল বিপর্যয় ঘটেছে। হাদিরা-ভাদুড়িচর কলেজ ও নারুচি স্কুল এন্ড কলেজের কারিগরি শাখায় একজনও পাস করেনি। এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডের পাশের হার ৬৪.৬২%, কিন্তু গোপালপুর উপজেলায় এ হার আরো কম। জিপিএ-৫ পেয়েছেন জেনারেল শাখায় মাত্র ৩জন ও কারিগরি শাখায় ১জন। অকৃতকার্য হন ৬১২জন। গোপালপুর সরকারি কলেজে জেনারেল শাখায় পাস ২৪৮, ফেল ২৭৫ ও কারিগরি শাখায় পাস ১৩৭ ফেল জন। খন্দকার ফজলুল হক কলেজে জেনারেল শাখায় পাস ৩৯, ফেল ৩১ ও কারিগরি শাখায় পাস ২৫, ফেল ৪০ জন ।
নারুচি স্কুল এন্ড কলেজের কারিগরি শাখায় ৬৯ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, জেনারেল শাখায় পাস ১২ ও ফেল ৫৭জন। হেমনগর ডিগ্রি কলেজে জেনারেল শাখায় ২১৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস ৬৭ জন এবং কারিগরি শাখায় পাস ৩৪ ও ফেল ৫৫জন।
মেহেরুন্নেসা মহিলা কলেজে জেনারেল শাখায় ১৯৩ জনের মধ্যে পাস ১০৪ জন এবং কারিগরি শাখায় পাস ২০, ফেল ১৯জন। খন্দকার আসাদুজ্জামান একাডেমির জেনারেল শাখায় ১ জনের মধ্যে ১জন পাস এবং কারিগরি শাখায় পাস ৮, ফেল ৫৫ জন। শিমলা পাবলিক মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ২ জনে ১জন পাস। হাদিরা-ভাদুড়িচর কলেজে জেনারেল শাখায় ১২ শিক্ষার্থীর কেউ পাস করেনি এবং কারিগরি শাখায় ৭জন সবাই ফেল।
গোপালপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম, আজ এইচএসসির রেজাল্টের সেই সংবাদ জানেনা এবং ফলাফল বিপর্যয়ের জন্য মোবাইল আসক্তিকে দায়ী করেন। বিপর্যস্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ক ব্যবস্থা নিবেন জানতে চাইলে বলেন, আমাদের কিছু করনীয় নেই।
গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ তুহিন হোসেন জানান, গোপালপুর সরকারি, বেসরকারি সব কলেজে ঠিকমতো ক্লাস হয়না। শিক্ষকরা নিয়মিত কলেজে আসেন না। এজন্য ফলাফল বিপর্যয় ঘটে।
পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার ফরিদপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র ক...
লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ তিস্তা মেগা প্রকল্পের ক...
গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দা...
বেনাপোল প্রতিনিধি: যশোরের শার্শা উপজেলায় নিখোঁজের চার দ...
পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার চাটমোহরের পৌর সদরের পুরাতন বাজার এলা...
মন্তব্য (০)