
ছবিঃ সংগৃহীত
নিউজ ডেস্ক : গণধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর বর্বর হামলায় জড়িতদের দ্রুত বিচার ও শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল করেছে ছাত্র-জনতা। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় বাড্ডায় এ বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেন, ‘নুরুল হক নুরসহ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে গত ২৯ আগস্ট রাতে। সেদিন পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর কতিপয় সদস্য নুরুল হক নুরকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করেছিল। সেই হামলার আজকে ১৪ দিন পেরিয়ে গেলেও দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। সেদিন হামলায় কারা জড়িত ছিল সেটার স্পষ্ট ফুটেজ থাকার পরও কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া দুঃখজনক।
‘সেই হামলায় জড়িতদের রক্ষা করতে এক অদৃশ্য শক্তি কাজ করে যাচ্ছে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অথচ সরকার আশ্বাস দিয়েছিল দোষীদের বিচারের আওতায় আনবে। নুরুল হক নুরের ওপর হামলার বিচার না হওয়ায় বুঝা যায় রাষ্ট্র সরকার চালাচ্ছে না। অদৃশ্য কোনো শক্তি অন্য কোনো দেশের সহযোগিতায় রাষ্ট্রকে নিজের মত করে চালাচ্ছে। আমরা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হোক এমন কোন কর্মসূচি দিতে চায় না।কিন্তু সরকার আমাদের যৌক্তিক দাবির বিষয়ে কর্ণপাত করছে না।
এই নেতা বলেন, সরকার যদি নুরুল হক নুরের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আগামীতে যমুনা কর্মসূচি দেওয়া হবে। আমরা চাই সেদিনের হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখে দোষীদের বিচারের আওতায় আনুক।আমরা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হোক এমন কোনো কর্মসূচি দিতে চায় না।কিন্তু সরকার আমাদের যৌক্তিক দাবি গুলো কর্ণপাত করছে না। সরকার যদি নুরুল হক নুরের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আগামীতে প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি দেওয়া হবে। আমরা চাই সেদিনের হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখে দোষীদের বিচারের আওতায় আনুক।
একদিকে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির উপর এমন হামলা অন্য দিকে আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসরদের রাস্তায় মিছিল করে সুযোগ দেওয়া মানে গভীর ষড়যন্ত্র। এই আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছর দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করে ছিল। আর আওয়ামী লীগকে সহযোগীতা করেছিল ১৪ দল ও জাতীয় পার্টি।
চব্বিশের ডামি নির্বাচনে অংশ নিয়ে যারা আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করেছিল সেই সব ডামি এমপিদেরকেও আটক করতে হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ দেশ ছেড়ে পালালেও ১৪ দল এবং প্রশাসনে থাকা আওয়ামী দোসররা পালায়নি, তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রের নীল নকশা ভারত থেকে করা হচ্ছে। ভারতকে বুঝা উচিত আগে নিজের দেশ সামলানো। শ্রীলংকা, বাংলাদেশ ও নেপালের হাওয়া কিন্তু ভারতেও শুরু হচ্ছে। ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ অনেক আগে থেকেই স্বাধীনতা জন্য আন্দোলন করে আসছিল। এখন তাদের উপযুক্ত সময় নিজেদের দাবি আদায়ে মাঠেই নামে।
নিউজ ডেস্ক : মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গ...
নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ ৩০০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বা...
নিউজ ডেস্ক : সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শ...
নিউজ ডেস্ক : রাজধানীসহ সারা দেশের বাজারে সবজি কেনাকাটায় নাভি...
নিউজ ডেস্কঃ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, ন্যায্য ও স্বচ্ছ নির্বাচ...
মন্তব্য (০)