
প্রতীকী ছবি
নিউজ ডেস্কঃ নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার টিকিকাটা আ. ওহাব মহিলা আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষসহ পাঁচজন কর্মচারীর বেতন-ভাতা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। একইসঙ্গে কেন তাদের স্থায়ীভাবে বেতন-ভাতা বন্ধ করা হবে না, সে বিষয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর পরিদর্শন (বরিশাল বিভাগ) শাখার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান মজুমদারের সই করা এক স্মারকে বিষয়টি জাননো হয়।
সম্প্রতি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অধিদপ্তর এ ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাদরাসার অধ্যক্ষ নানা পদে নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, আরবি প্রভাষক মো. আ. হালিম স্বীকার করেছেন যে, তার ছেলে মো. ফয়সালকে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর পদে নিয়োগের জন্য অধ্যক্ষকে তিনি ৫ লাখ টাকা প্রদান করেছিলেন। একইভাবে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ পাওয়া আরিফুর রহমানের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা, নৈশপ্রহরী পদে নিয়োগের জন্য অবসরপ্রাপ্ত নৈশপ্রহরীর ছেলে মহসিনের কাছ থেকে চার লাখ টাকা এবং ল্যাব সহকারী পদে নিয়োগ পাওয়া দ্বীপ কুমার মিত্রের কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা নিয়েছেন অধ্যক্ষ।
এছাড়া এমপিওভুক্তির জন্যও নগদ টাকা লেনদেন হয়েছে। আরবি প্রভাষক মনিরুজ্জামান জাল এনটিআরসিএ সনদ ব্যবহার করে নিয়োগ পান এবং তার কাছ থেকেও অর্থ নেওয়া হয়। তবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন। তদন্তে আরও উঠে আসে, কিছু পরীক্ষার নোটিশ ইচ্ছাকৃতভাবে প্রার্থীদের দেওয়া হয়নি এবং প্রার্থীর সংখ্যা বাড়াতে ভুয়া নাম সংযোজন করা হয়েছে।
এসব অনিয়মের প্রেক্ষিতে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর অধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা স্থগিত করে তাদেরকে আগামী ২০ আগস্ট সকাল ১১টার মধ্যে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে প্রয়োজনীয় নথিসহ লিখিত জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু...
নিউজ ডেস্কঃ মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন শিক্ষাপ্রতিষ...
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ...
বাকৃবি প্রতিনিধিঃ কম্বাইন্ড ডিগ্রির দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রে...
নিউজ ডেস্ক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)...
মন্তব্য (০)