• তথ্য ও প্রযুক্তি

গোপালপুরে ইটভাটা মালিকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

  • তথ্য ও প্রযুক্তি

ছবিঃ সিএনআই

গোপালপুর  প্রতিনিধিঃ ইটভাটা মালিকদের হয়রানি বন্ধে ৭ দফা দাবিতে, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী কার্যালয় সংলগ্ন মানববন্ধন এবং ইউএনও'র মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন গোপালপুর উপজেলা ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ। 

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গোপালপুর উপজেলা ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির সভাপতি হামিদুর রহমান সোনা , সাধারণ সম্পাদক মো. সোহেল সহ অন্যান্য ইটভাটা মালিক বৃন্দ।

জিগজাগ ইটভাটা বন্ধের প্রতিবাদ এবং ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ এবং ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ (সংশোধন) আইন ২০১৯ এ বর্ণিত জিগজাগ ইটভাটার ছাড়পত্র ও লাইসেন্স প্রাপ্তির জটিলতা নিরসনের জন্য ৭দফা দাবি জানানো হয়।

স্মারকলিপিতে তারা জানান, দেশের রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি সহ সকল অবকাঠামো নির্মাণে ব্যবহৃত ইট সরবরাহ করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছি। দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সমতা রেখে আমরা ইটভাটার মালিকগণ বায়ুদূষণ রোধে সরকার নির্দেশিত আধুনিক প্রযুক্তির জিগজাগ ভাটা স্থাপনে জ্বালানি সাশ্রয়ী, পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।এই শিল্পে প্রায় ৫০ লক্ষ শ্রমিক কর্মরত আছে এবং ৫০ লক্ষ পরিবার তথা ২ কোটি মানুষের রুটি রোজীর ব্যবস্থা আমরাই করেছি, ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেলে এই লোকগুলো বেকার হয়ে পড়বে।

এছাড়াও প্রায় প্রতিটি ইটভাটার বিপরীতে ১ কোটি টাকার উপরে ব্যাংক লোন যা প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। এই ভাটা সমূহ বন্ধ হয়ে গেলে সমুদয় ব্যাংক লোন অনাদায়ি থেকে যাবে। ইটভাটার মালিকগণ হাজার হাজার কোটি টাকার অধিক রাজস্ব দিয়ে থাকেন। মাননীয় উপদেষ্টা সৈয়দা রেজিওয়ানা হাসান অত্যন্ত আন্তরিক হলেও বর্তমান আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে জিগজাগ ইটভাটার সমস্যা সমাধান হচ্ছে না।আমরা আশা করছি মানীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং মাননীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার মাধ্যমেই ইটভাটা পরিচালনার একটি যৌক্তিক সমাধান হবে। সবার আগে ড্রাম চিমনী, ফিক্সড চিমনী ও লাকড়ি দিয়ে পোড়ানো ইটভাটা সম্পূর্ন বন্ধ করা সিদ্ধান্তে মাননীয় উপদেষ্টার সাথে আমরা একমত পোষণ করেছি। তবে জিগজাগ ইটভাটায় কোন প্রকার হয়রানি বা মোবাইল কোর্ট করা যাবে না, তাহা না হলে আমরা ভ্যাট টেক্স দেয়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবো। কোনো ইটভাটা বন্ধ করতে হলে সরকারিভাবে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিয়ে বন্ধ করতে হবে। মাটি কাটার জন্য ডিসির প্রত্যয়নপত্র নেয়ার বিধান বাতিল করতে হবে।পরিবেশগত ছাড়পত্র,ডি.সি লাইসেন্স,ফায়ার সার্ভিস লাইসেন্স,ট্রেড লাইসেন্সসহ অন্যান্য কাগজপত্রাদি ইস্যু। নবায়নের সময় কেন্দ্রীয় ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির প্রত্যয়নপত্র বাধ্যতামূলকভাবে জমা দেয়ার বিধান থাকতে হবে। ইটভাটাকে শিল্প হিসাবে ঘোষণা দেয়ার দাবি।

এ ছাড়া ইটভাটা পরিচালনায় দীর্ঘ মেয়াদি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।

মন্তব্য (০)





image

এবার বড়সড় পরিবর্তন আসছে জি-মেইলে

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: ব্যক্তিগত কিংবা অফিসিয়াল কাজে মেইল ব্যবহার করছেন সব...

image

মা‌নিকগ‌ঞ্জে নি‌জের তৈ‌রি করা বিমানে আকাশে উ‌ড়ছে জুলহাস

মা‌নিকগঞ্জ প্রতিনিধিঃ  মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার তেওতা গ্রামে...

image

এসি কেনার আগে সবার যে বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক:  শীত প্রায় শেষ, বলা যায় গরমও চলে এসেছে। সূর্যের তাপ...

image

মাত্র ১৯ মিনিটেই সম্পূর্ণ চার্জ হবে শাওমি ফোন

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: যারা ফটোগ্রাফি ভালোবাসেন এবং একটি দুর্দান্ত ক্যামের...

image

ফরিদপুর থেকে শুরু এআই প্রকৌশলের কর্মসূচি

ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথা এআই ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের সক...

  • company_logo