প্রতীকী ছবি
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে আহত হয়েছেন ফরিদপুর সদরপুর থানা পুলিশের দুই উপপরিদর্শক (এসআই)। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ওই আসামিকে ধরতে বাইশরশি ভূমি অফিস এলাকায় ফায়ার সার্ভিসের সামনে অভিযানের সময় তারা আহত হন। পরে আরেক এসআই আসামিকে গ্রেপ্তার করে।
আহত পুলিশের উপপরিদর্শকেরা হলো রাসেল মিয়া ও কাজী মিনারুল। গ্রেপ্তারকৃত আসামি হলেন আহসান হাবিব।
সদরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল মোতালেব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায় , গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সদরপুর থানা লুট হয়। ৬ আগস্ট লুট হওয়া অস্ত্র দিয়ে টিকটক করতে গিয়ে নানা বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হন আটরশি গ্রামের মোশাররফ হোসেনের ছেলে পলাশ। পরে ওই অস্ত্র (শর্টগান) উদ্ধার করেন তৎকালিন ফরিদপুর জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট নাদীরা ইয়াসমিন। এদিকে গুরুতর আহত অবস্থায় পলাশকে চিকিৎসার জন্য ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তিন দিন চিকিৎসার পরে আইসিইউতে পলাশের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত পলাশের মা পারুলী আক্তার বাদী হয়ে গত ৬ আগস্ট ৫ জনের নাম উল্লেখ করে সদরপুর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় এজাহারভুক্ত পলাতক আসামি আহসান হাবিব।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায় , গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ( ১৪ জানুয়ারি) আসামি আহসান হাবিবকে ধরতে বাইশরশি ভূমি অফিস এলাকার ফায়ার সার্ভিসের সামনে অভিযান চালায় সদরপুর থানা পুলিশের একটি দল। আসামি হাবিব গ্রেপ্তারের সময় এসআই কাজী মিনারুল ও এসআই রাসেল মিয়াকে জখম করে। পরে তাকে আটক করে পুলিশের আরেক এসআই আব্দুল হাদি।
ফরিদপুরের সদরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল মোতালেব জানান, পলাশ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি আহসান হাবিব। পুলিশ তাকে ধরতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। আইনি কার্যক্রম শেষে মঙ্গলবার তাকে ফরিদপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রাম জেলার পুলিশ সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান...
বেনাপোল প্রতিনিধি : বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি-বিএসএফের সেক...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের রাজারহাটে দুঃস্থ শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্...
কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) এর দায়িত্বপূর্ণ...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চলতি শীত মৌসুমে এ পর্যন...
মন্তব্য (০)