
ছবিঃ সংগৃহীত
নিউজ ডেস্ক : মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে মিষ্টি না খেলেও দেখা যায় শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। অথচ আপনার অজান্তেই শারীরিক অসুস্থতা বাড়ছে। আপনার কোনো কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে নেই। এখন আপনি কি করবেন, তা ভেবে পাচ্ছেন না। এ সমস্যারও সমাধান আছে। এর নেপথ্যে একাধিক কারণ আছে।সে জন্য তিনটি অভ্যাস থেকে দূরে থাকতে হবে। আর তা করতে পারলে দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব।
কোনো কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে দেহে কোনো সংক্রমণ হলে রক্ত শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এর মধ্যে সর্দি, কাশি ও জ্বর অন্যতম। কারণ তখন ইনসুলিন যথাযথ কাজ করে না। আবার অলস জীবনযাত্রা বা স্থূলত্বের সমস্যাও অনিয়ন্ত্রিত সুগারের কারণ হতে পারে।
দৈহিক ক্লান্তি, উদ্বেগ আর অনিদ্রার ফলেও ব্যক্তির সুগার বাড়তে পারে। আবার কয়েকটি বিশেষ ওষুধ সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারে। এর মধ্যে স্টেরয়েড অন্যতম। আর্থ্রাইটিস, হাঁপানির ক্ষেত্রে এ ধরনের ওষুধের ব্যবহার বেশি হয়। এ ছাড়া অবসাদ দূর করার ক্ষেত্রে যে ধরনের ওষুধ ব্যবহৃত হয় বা গর্ভনিরোধক ওষুধ রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারে।
এ বিষয়ে চিকিৎসক বলেন, যেসব খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেস্ক বেশি, সেগুলোর ক্ষেত্রে রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। যেমন পাউরুটি, আলুতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকে। এ ছাড়া প্রক্রিয়াজাত খাবারের মধ্যে শর্করা, ফ্যাট থাকে। ডায়েটে এ ধরনের খাবারের আধিক্য থাকলে মিষ্টি না খেলেও রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
নিউজ ডেস্ক : সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরকে সঠিকভাবে জাগিয়ে তোলা খুবই জরুরি। ...
নিউজ ডেস্ক : নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, আঁশসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস লিভারের এক...
নিউজ ডেস্ক : ত্বক নিয়ে সারাক্ষণই আপনার দুশ্চিন্তা। আপনি জানেন কি, এমন অন...
নিউজ ডেস্ক : এ মুহূর্তে দেশে ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ। কারণ এ সময় মা ইলিশ মা...
নিউজ ডেস্ক : ফিশ অয়েল বা মাছের তেল আসে তেলযুক্ত মাছের টিস্যু থেকে। এতে থ...
মন্তব্য (০)