ছবিঃ সিএনআই
গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ দু’দফা বন্যরা গাইবান্ধায় অধিক জমি পানিতে ডুবে থাকে। দির্ঘ দিন ধরে পানিতে ডুবে থাকায় নষ্ট হয় আমন ধানের বীজ তলা। পানি নামার সাথে সাথে জেলা জুরে শুরু হয়েছে আমনের চাষ আবাদ। আবারো বন্যার আশঙ্কা মধ্যেয় চরা দামে চারা কিনে আমন রোপন করছেন তারা। ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে নতুন করে ঘরে দাড়ানোর আশা কৃষকের।
প্রায় এক মাসেরও অধিক সময় ধরে বন্যা পানিতে ডুবে ছিলো গাইবান্ধার ফুলছড়ি, সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা, গাইবান্ধা সদর, গোবিন্দগঞ্জ ও সাদুল্লাপুর উপজেলার ফসলি জমি গুলো। তবে পানি নেমে যাওয়ায় সাথে সাথে জেলার সর্বত্র শুরু হয়েছে আমন ধানের আবাদ। কৃষকরা জমিতে হালা দেওয়া আগাছা পস্কিার ও ধানের চরা রোপনে ব্যস্ত সময় পারকচ্ছেন। বন্যায় দির্ঘ দিন ধরে জলাবদ্ধতায় ৮৫ হেক্টর জমির বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়।এতে চারা সঙ্কট দেখা দেওয়ায় রোপা আমনের চারার দামও বেড়েছে কয়েকগুণ। হাট- বাজারগুলোতে রোপা আমনের চারা পাওয়া গেলেও তা বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। সাধারণ কৃষকের পক্ষে চারা কিনে জমিতে লাগানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জেলায় এবার ১ লাখ ২৬ হাজার হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিভাগ। আর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লক্ষ ৪ হাজার মেট্রিক টন। আমন ধান আবাদের মাধ্যমে কৃষকরা বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কটিয়ে নতুন করে ঘুরে দারাবে এমটি মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের গলনা চর গ্রামের চান্দু শেখ বলেন, বন্যার পর পতিত জমিতে রোপা আমন আবাদ শুরু করেছি। কিন্তু আবারো বন্যা হওয়ার আশঙ্কায় আচি। এবার বন্যা আসলে সবে শেষ হয়ে যাবে। আমরা কৃষকরা মহাবিপদে পরবো। ঢাকা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. আবদুল মুঈদ বলেন,
বন্যায় কৃষকদের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের তত্বাবধানে জেলার ৬ উপজেলায় ১শ’৫ একর জমিতে কমিউনিটি বীজ তলার মাধ্যমে চারা তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও ভাসোমান ও ট্রেতে বিজ ৮ হাজার কৃষককে প্রতিবিঘার জন্য চারা বিতরণ করা হবে।
কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গ...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলায়...
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি: আমেরিকান বিশ্বখ্যাত কালার কস...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ রাজবাড়ি থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগা...
মন্তব্য ( ০)