খুলনায় ব্যাংক কর্মকর্তা পারভীন সুলতানাকে গণধর্ষণ ও হত্যা এবং তার বাবা ইলিয়াছ চৌধুরীকে হত্যার পৃথক দুই মামলায় ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেককে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে লাশ গুম করার অভিযোগে প্রত্যেককে ৭ বছর করে কারাদণ্ড ও আরো ৫ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়। তবে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে এই সাজা কার্যকর হবে না। মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-৩ এর বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এই রায় প্রদান করেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী ও বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা, খুলনার সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. লিটন, শরিফুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম পিটিল, আজিজুর রহমান পলাশ ও আবু সাঈদ। রায় ঘোষণার সময় পলাতক শরিফুল ইসলাম বাদে অন্য আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর লবনচোরা থানার বুড়োমৌলভীর দরগাপাড়া রোডে ধর্ষণ ও জোড়া হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। আসামিরা বাড়ির প্রাচীর টপকে ভিতরে ঢুকে প্রথমে ইলিয়াছ চৌধুরিকে হত্যা ও পরে পারভীন সুলতানাকে ধর্ষণ শেষে হত্যা করে। তারা বাড়ির সেপটিক ট্যাংকির মধ্যে লাশ দু’টি লুকিয়ে রাখে। এ ঘটনায় দু’টি আলাদা মামলা হয়। ২০১৬ সালের ২৪ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জসিট) দেয় পুলিশ। মামলায় ৩৫ জন স্বাক্ষীর মধ্যে ২৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
কালিয়াকৈর প্রতিনিধিঃ সারাদেশে চলছে তীব্র তাপদা...
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত চুয়েটের...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামে বাল্যবিয়ে বন্ধ ও শিশ...
ফরিদপুর প্রতিনিধি: প্রায় পাঁচ ঘন্টা বন্ধ থাকার পরে ফ...
মন্তব্য ( ০)