ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর চিরচেনা ব্যস্ত চকবাজার পরিণত হয়েছে এক নিঃস্ব খাণ্ডবদাহনে। ইতোমধ্যেই ৭০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এমন মৃত্যুর মিছিলে চকবাজার তথা সারা দেশ এক মানবিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন। এই ভগ্নস্তূপে প্রাণ হারানো মানুষ মৃত্যুর মধ্য দিয়েও যেন মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। চকবাজারের রাজমহল হোটেলের ওপর তলায় থাকত ফাতেমাদের পরিবার। ছোট্ট ফাতেমা আগুন লাগার পরেও তার মায়ের কোলে ছিল। তার মা আগুনের ঘটনা জানতে পেরে দ্রুত নিচে নেমে আসেন। তবে নিচে নেমেও শেষরক্ষা হয়নি। কেননা তিনি কোনোভাবেই বের হতে পারছিলেন না। সন্তানকে জড়িয়ে ধরে তিনি সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এসব ঘটনার বয়ান শোনাতে শোনাতে কান্নায় ভেঙে পড়েন ফায়ার সার্ভিসকর্মী সবুজ খান। সবুজ এসময় একটি আক্ষেপেই করছিলেন, 'আজকে যদি সবকিছুর বিনিময়ে মা আর শিশুকে বাঁচাতে পারতাম...' চুড়িহাট্টা মসজিদের বাম গলিতে থাকতেন নাবিল। তিনি বাসায় ফিরছিলেন তরকারি কিনে। এরপরই বিকট শব্দ শুনতে পারেন তিনি। তিনি বলেন, এমন শব্দ হচ্ছিল যেন কেয়ামত নেমে এসেছে। উল্লেখ্য চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাতের ১৫ ঘণ্টা পর আগুন নিভিয়ে উদ্ধার অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন উদ্ধার অভিযান আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
জব ডেস্কঃ সীমান্ত ব্যাংক পিএলসিতে ‘ব্রাঞ্চ ম্য...
পাবনা প্রতিনিধিঃ জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে পাবনার ঈশ্...
নড়াইল প্রতিনিধি: নড়াইলে আন্ত:জেলা মোটরসাইকেল চোর চক...
ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুর জেলা পরিষদের এক কর্মকর্তা...
মন্তব্য ( ০)