মিরপুর শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটে নেমে তামিম ইকবালের নায়কোচিত ব্যাটিংয়ে বিশাল টার্গেট দাঁড় করায় কুমিল্লা। জবাবে শুরুতেই ওপেনার সুনিল নারিন রান আউট হয়ে ফেরেন। তবে শুরুতেই ধাক্কা খেলেও দলকে চাপে পড়তে দেননি রনি তালুকদার। উপল থারাঙ্গাকে সঙ্গে নিয়ে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেন। ২৭ বলে ৪৮ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলে স্বদেশী থিসারা পেরেরার শিকার হন থারাঙ্গা। ৯ ওভারে দলের সংগ্রহ তখন ১২০। এরপর হঠাৎই ছন্দপতন। অধিনায়ক সাকিব ছিলেন আসা যাওয়ার মধ্যে। অধিনায়কের দেখানো পথে হাঁটেন ৩৮ বলে ৬৬ রান করা রনি। টি-২০ স্পেশালিষ্ট কাইরন পোলার্ড এবং আন্দ্রে রাসেল দ্রুত বিদায় নিলে ভেঙে যায় ঢাকার প্রতিরোধ। শেষ দিকে নুরুল হাসান সোহান এবং মাহমুদুল হাসানরা শুধু ব্যবধানই কমিয়েছেন। এর আগে তামিম ব্যাট হাতে তামিম প্রমাণ করে দেন, ওস্তাদের মার শেষ রাতে। আসরে সর্বোচ্চ তিনবার ডাক মারা তামিম ফাইনালে এসে খেল দেখালেন। একটা শিরোপার আক্ষেপ পূরণে নিজের সেরাটাই দিয়েছেন। টি-২০তে ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস খেলেন। দলকে এনে দেন ১৯৯ রানের বিশাল সংগ্রহ। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অবশ্য একেবারেই ভালো হয়নি কুমিল্লার। শুরুতেই দারুণ ফর্মে থাকা এভিন লুইসকে ফেরান রুবেল হোসেন। এরপর এনামুল হককে সঙ্গে নিয়ে প্রাথমিক চাপ সামাল দেয়ার পর শেষ দিকে ঝড় তুলে অপরাজিত থাকেন ১৪১ রানে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১৭ রানে জয়ী।
ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির...
গাজীপুর প্রতিনিধিঃ গাজীপুরের কালীগঞ্জে আসন্ন প্রহসনে...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশে জন্মনেয়া নাটোরের...
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ বিজয়নগরে জাল টাকা এবং...
মন্তব্য ( ০)