ছবিঃ সংগৃহীত
লাইফস্টাইল ডেস্কঃ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ কয়েকদিন ধরে ঘোরাফেরা করছে ‘মুন ফেস’ শব্দটি। বাংলায় আদুরে ভাষায় যাকে চাঁদপানা মুখ বলা হয়। এতো কাল সবাই এমন চেহারার প্রশংসাই করে গেছেন। তবে চিকিৎসকরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের মতে, বিশেষ কোনো শারীরিক সমস্যা থাকলেও মুখের গড়ন এমন হতে পারে।
জন্মের পর শিশুদের মুখেও এমন ফোলাভাব দেখা যায়। একে পোশাকি ভাষায় ‘বেবি ফ্যাট’ বলেন। এটি নিয়ে তেমন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। একটা বয়স পর এই ফ্যাট ঝরে যায়। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক কারো মুখে অর্থাৎ গালের দুই পাশে মেদ জমতে শুরু করে এবং যদি মুখ অস্বাভাবিকভাবে ফুলে যায় তাহলে তা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
‘মুন ফেস’ কী?
মুখ বা গালের দু’পাশ অস্বাভাবিকভাবে ফুলে গেলে স্বভাবতই মুখ গোলাকৃতি হয়ে যায়। মেদ বা তরল জমেও অনেকসময় মুখ একেবারে চাঁদের মতো গোল হয়ে যায়। মুখের আড়ালে ঢেকে যায় কান। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় এমন পরিস্থিতিতে ‘মুন ফেস’ বলা হয়। এমন সমস্যায় মুখ ফুলে থাকলেও কোনোরকম ব্যথা বা যন্ত্রণা হয় না।
‘মুন ফেস’ কেন হয়?
ওষুধের প্রভাব
বেশ কিছু জীবনদায়ী ওষুধের মধ্যে রয়েছে ‘কর্টিকোস্টেরয়েড’। এটি এমন একটি উপাদান, যা প্রয়োগে মুখে মেদের পরিমাণ বেড়ে যায়। এই ওষুধের প্রভাবে মুখ এমনভাবে ফুলে যেতে পারে।
কর্টিসল হরমোনের বৃদ্ধি
কোনো কারণে শরীরে কর্টিসলের পরিমাণ বেড়ে গেলেও এমনভাবে মুখ ফুলে যেতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘কুশিং সিনড্রম’ বলা হয়।
থাইরয়েড সমস্যা
থাইরয়েড গ্রন্থি সঠিকভাবে কাজ না করলেও মুখমণ্ডল চাঁদের মতো গোলাকার ধারণ করতে পারে।
ফেনী প্রতিনিধিঃ ফেনীতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ...
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ প্রিন্স হ্যারি নিশ্চিত করেছেন যে,...
স্পোর্টস ডেস্কঃ ভারতের বিপক্ষে কঠিন লড়াই সামনে। কিন্...
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধিঃ মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া...
মন্তব্য ( ০)