ছবিঃ সিএনআই
নজরুল ইসলাম রাজু, রংপুর ব্যুরোঃ একাত্তরের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে অপারেশন সার্চলাইটের নামে বাঙালি জাতিকে নিশ্চিহ্ন করতে ব্যাপক গণহত্যা চালিয়েছে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী। সেদিন অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সশস্ত্র অভিযানে নেমে পড়েছিল বর্বর এ হানাদার বাহিনী। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ঠান্ডা মাথায় নিরস্ত্র, নিরপরাধ ও ঘুমন্ত সাধারণ বাঙালির ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল।বিশ্বের কোনো দেশে এমন ভয়াবহ গণহত্যার নজির নেই। নারকীয় এ গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এখন সময়ের দাবি। শনিবার সকালে রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অতিথিরা এসব কথা বলেন।
জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে রংপুর জেলা প্রশাসন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার সাবিরুল ইসলাম। সভাপতির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক ড. চিত্রলেখা নাজনীন।বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার নূরেআলম মিনা, রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি এ এফ আঞ্জুমান কালাম, জেলা পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলী চৌধুরী, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মাজেদ আলী বাবুল, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম।আলোচনা সভায় বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী ও তাদের হানাদার বাহিনীর নির্মমতার ইতিহাস তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।
এসময় বাঙালির ভাষাসংগ্রাম ও স্বাধীকার আন্দোলনের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন পূরণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ভিশনে আগামী প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবার আহ্বার জানানো হয়।আলোচনা শেষে স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনা কবিতা আবৃত্তি ও ছড়া পাঠ করা হয়। এছাড়াও অনুষ্ঠানের শুরুতেই ভয়াবহ গণহত্যার ঘটনা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, কর্মচারী ছাড়াও রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস পানি পান ক...
নিউজ ডেস্কঃ যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের কারিগর...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীতে পুকুরের প...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ ফরিদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র হ...
মন্তব্য ( ০)