
ছবিঃ সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ তুরস্ক-সিরিয়ায় সংঘটিত শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, এ সংখ্যা ৮ গুণ বৃদ্ধি পেতে পারে। তুরস্ক ও সিরিয়ায় সোমবার (৬ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোরে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এটির উৎপত্তিস্থল ছিল গাজিয়ানতেপ। এর ১২ ঘণ্টা পর ৭ দশমিক ৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠে তুরস্ক।
ভূমিকম্পের কারণে ধসে পড়া ভবনগুলোর ধ্বংসস্তুূপের নিচ থেকে এখন জীবিতদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডা ও তুষারপাতের মধ্যেও চলছে উদ্ধারকাজ। এমন সময়ে উদ্ধারকারী কুকুর এবং যন্ত্রাংশ নিয়ে তুরস্কের পাশে এগিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশ।
সোমবার দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নাটকীয়ভাবে বাড়তে থাকে মৃতের সংখ্যা। এরপরই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, ধ্বংস্তুপে বহু মানুষ আটকে থাকায় মৃতের সংখ্যা ৮ গুণ বৃদ্ধি পেতে পারে।
বার্তাসংস্থা এএফপিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইউরোপের জরুরি কর্মকর্তা ক্যাথরিন স্মলউড বলেছেন, ‘আমরা সব ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে একই জিনিস দেখি, দুর্ভাগ্যবশত, প্রাথমিকভাবে যতজন মারা যাওয়া এবং আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে, সেই সংখ্যাটি এ সপ্তাহের মধ্যে আরও অনেক বৃদ্ধি পাবে।’
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ভূমিকম্পের কারণে অনেক মানুষ বাস্তুহারা হয়ে গেছেন। আর বর্তমানে তুরস্কে তীব্র ঠাণ্ডা থাকায় বিপদ আরও বাড়বে।
ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছে সিরিয়ার শরণার্থী শিবিরে। এই শিবিরে কয়েক হাজার মানুষ বসবাস করেন।
জানা গেছে, টানা দুই মিনিট ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। ওই কম্পনের পরপরই অনেক ভবন ধসে পড়ে। বড় ভূমিকম্পের পর যখন একের পর এক আফটারশক (ছোট কম্পন) হতে থাকে তখনও অনেক ভবন ধসে পড়তে থাকে। ধসে পড়া ভবনগুলোর মধ্যে রয়েছে ২ হাজার বছরের পুরনো গাজিয়ানতেপ প্রাসাদ।
নিউজ ডেস্কঃ সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা দায়িত্ব পালনের বা...
মোঃ হাসান, কুড়িগ্রামঃ কুড়িগ্রামের উলিপুরে ভারাটে সন্...
আল মাসুূদ,পঞ্চগড়: বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা এবং জাত...
নিউজ ডেস্কঃ ২৭ মার্চ (সোমবার) রাঙ্গামাটির ক্রীড়াবিদদের ম...
মন্তব্য ( ০)