ছবিঃ সংগৃহীত
নিউজ ডেস্কঃ সব প্রতিকূলতা জয় করে স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আর মাত্র এক দিন বাকি। সেতুর উদ্বোধন ও সুধী সমাবেশ হবে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া পদ্মা পাড়ে। তাই উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে মুন্সিগঞ্জে উৎসবের আমেজ।
জানা গেছে, পদ্মা সেতু উত্তর থানাসংলগ্ন সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠানস্থল ও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সাজসজ্জা প্রায় সম্পূর্ণ। বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হয়েছে এক্সপ্রেসওয়ে। সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠানস্থল পদ্মা সেতুর আদলে সাজানো হয়েছে। সেতুর নামফলক ও ম্যুরাল স্থাপনের কাজ প্রায় শেষের পর্যায়ে। অনুষ্ঠানস্থলের আশপাশে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজও চলছে পুরোদমে।
এদিকে উদ্বোধনস্থল আর পুরো মাওয়া এলাকায় জোরদার করা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয়। পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কাজ করছে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
শনিবার (২৫ জুন) উদ্বোধন করা হবে বহুল প্রত্যাশিত পদ্মা সেতুর সড়কপথ। পরের দিন সকাল ৬টা থেকে যান চলাচল শুরু হবে।
২০০১ সালের ৪ জুলাই স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালের নভেম্বরে নির্মাণকাজ শুরু হয়। দুই স্তরবিশিষ্ট স্টিল ও কংক্রিট নির্মিত এ সেতুর ওপরের স্তরে চার লেনের সড়কপথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে।
পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় ৪২টি পিলার ও ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্প্যানের মাধ্যমে মূল অবকাঠামো তৈরি করা হয়। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬.১৫০ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার।
পদ্মা সেতু নির্মাণে খরচ হয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। এসব খরচের মধ্যে রয়েছে সেতুর অবকাঠামো তৈরি, নদী শাসন, সংযোগ সড়ক, ভূমি অধিগ্রহণ, পুনর্বাসন ও পরিবেশ, বেতন-ভাতা ইত্যাদি।
বাংলাদেশের অর্থ বিভাগের সঙ্গে সেতু বিভাগের চুক্তি অনুযায়ী, সেতু নির্মাণে ২৯ হাজার ৮৯৩ কোটি টাকা ঋণ দেয় সরকার। ১ শতাংশ সুদ হারে ৩৫ বছরের মধ্যে সেটি পরিশোধ করবে সেতু কর্তৃপক্ষ।
৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার স্বপ্নের কাঠামো নির্মাণের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস পানি পান ক...
নিউজ ডেস্কঃ যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের কারিগর...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীতে পুকুরের প...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ ফরিদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র হ...
মন্তব্য ( ০)