প্রতীকী ছবি
মোহাম্মদ আলী রাশেদ,চট্টগ্রাম: কামরুন নাহার সুমু একসঙ্গে ৪ নবজাতক প্রসব করলেও বাঁচানো গেল না। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা সুমু তখনো জানে না বিষয়টি। বাবা মো. শাহ আলম এ ঘটনায় শোকে পাথর। সেই শোক ছড়িয়ে পড়ে তার সহকর্মী ও স্বজনদের মধ্যেও। রোববার (২৩ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কর্মচারী শাহ আলমের স্ত্রী চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে প্রিম্যাচিউর চার সন্তানের জন্ম দেন।
শাহ আলম বলেন, গত বছরের এপ্রিলে আমাদের বিয়ে হয়। হঠাৎ জ্বর আসায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে সুমু। এরপর তাকে প্রথমে বন্দর হাসপাতাল ও পরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাই।
চমেক হাসপাতালের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে একসঙ্গে চারটি ছেলে সন্তান প্রসব হয়। এর মধ্যে প্রথমটি মৃত ছিল। পরের তিনটি জীবিত ছিল। কিন্তু ৫ মাসের হওয়ায় তাদের বাঁচানো সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, চার সন্তানের নাম চার খলিফার নামে রেখে বন্দর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
বন্দর সিবিএ সাধারণ সম্পাদক মো. নায়েবুল ইসলাম ফটিক বলেন, শাহ আলমের পরিবারে চারটি নবজাতকের জন্ম হলেও কাউকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
জব ডেস্কঃ সীমান্ত ব্যাংক পিএলসিতে ‘ব্রাঞ্চ ম্য...
পাবনা প্রতিনিধিঃ জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে পাবনার ঈশ্...
নড়াইল প্রতিনিধি: নড়াইলে আন্ত:জেলা মোটরসাইকেল চোর চক...
ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুর জেলা পরিষদের এক কর্মকর্তা...
মন্তব্য ( ০)