
নিউজ ডেস্কঃ মহামারি আকার ধারণ করা করোনায় দেশে হু হু করে বাড়ছে মৃত্যু ও শনাক্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরও ৫৯ জন। যা এ যাবতকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৯ হাজার ১০৫ জনে। এছাড়া দেশের ইতিহাসে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৪৬৯ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর এত বেশিসংখ্যক রোগী আর শনাক্ত হয়নি। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ১৭ হাজার ৭৬৪ জনে।
বুধবার (৩১ মার্চ) করোনায় মারা যায় আরও ৫২ জন। এছাড়া ৫ হাজার ৩৫৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এছাড়া আগের দিন মঙ্গলবারও (৩০ মার্চ) করোনায় আক্রান্ত ও শনাক্ত ভয়ঙ্কর। এদিন আরও ৪৫ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী মারা যায় এবং শনাক্ত হয় ৫ হাজার ৪২ জন। গত কয়েকদিনের ধারাবাহিক শনাক্ত ও মৃত্যু পর্যালোচনা করলে বোঝা যায় দেশের করোনা আবারও ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করতে যাচ্ছে।
এমন এক অবস্থায় ঢাকার হাসপাতালগুলোতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা। তিল ধারণের ঠাঁই নেই। ফাঁকা নেই কোনো আইসিইউ। প্রবল সংকটের মধ্যে সাধারণ শয্যা পেতেও হিমশিম খাচ্ছেন রোগীরা। পর্যাপ্ত বেড না থাকায় বহু রোগীকে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে নিয়মিত।
এছাড়াও দেখা গেছে, রাজধানীর কোভিড হাসপাতালগুলোতে করোনা টেস্ট করাতে আসা রোগীদের দীর্ঘ লাইন। নগরীর কুর্মিটোলা হাসপাতালে দেখা যায়, সিটের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছে। এছাড়া প্রতিদিনই সক্ষমতার চেয়ে তাদের অনেক বেশি পরীক্ষা করাতে হচ্ছে। কুর্মিটোলা হাসপাতালে পরীক্ষা করাতে আসা মানুষের মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশই করোনা পজিটিভ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এমনকি গত বছর যখন করোনা পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় ছিল, এখন তার চেয়েও খারাপের দিকে যাচ্ছে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন তারা।
কুর্মিটোলা হাসাপাতালে এক কর্মচারী জানান, গত বছরের চেয়েও এবার রোগীর চাপ বেশি। রোগীদের জটিলতা ভিন্ন। ১০০ জনের মধ্যে ৪০ জনই পজিটিভ হচ্ছেন।
ভয়াবহ এই পরিস্থিতিতে ইতোমধ্যে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দুই সপ্তাহের জন্য ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা করেছে সরকার। সকল ধরনের জনসমাগম (সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয়/অন্যান্য) সীমিত, উচ্চ সংক্রমণযুক্ত এলাকায় সকল ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ, বিয়ে/জন্মদিনসহ যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে জনসমাগম নিরুৎসাহিত করার নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
এছাড়াও মসজিদসহ সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালন নিশ্চিত করা, গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক যাত্রী বহন না করা, যান চলাচল সীমিত করা, বিদেশ হতে আগত যাত্রীদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা, সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখা, সকল সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ৫০ ভাগ জনবল দ্বারা পরিচালনা করা সহ ১৮ নির্দেশনা জারি করে সরকার।
এদিকে করোনা প্রতিনিয়ত বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ রেলওয়ে বুধবার (৩১ মার্চ) যাত্রীবাহী ট্রেনের টিকিট ইস্যুর ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম প্রবর্তন করেছে। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ১১ এপ্রিলের পর আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট ইস্যু পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর মোট আসনসংখ্যার ৫০ শতাংশ টিকিট একই সঙ্গে অনলাইন, মোবাইল অ্যাপ ও কাউন্টারে যুগপৎভাবে সকাল ৮টা থেকে অগ্রিম ব্যবস্থাপনায় ইস্যু করতে হবে। করোনা সংক্রমণ রোধে এখন থেকে সব ট্রেনে যাত্রী পাশাপাশি নয়, এক আসন ফাঁকা রেখে বসারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে।
এদিকে বৃহস্পতিবার (০১ এপ্রিল) দেশে করোনা পরিস্থিতি অবনতির কারণে ১১ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য ইউনিয়ন পরিষদ ও লক্ষীপুর-২ আসনসহ সব নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
এছাড়া যত শিগগিরই সম্ভব দেশে চলমান বইমেলা, সামাজিক অনুষ্ঠান, বিনোদনকেন্দ্র ও অন্যান্য মেলা বন্ধের সুপারিশ করেছে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। একইসঙ্গে হাসপাতালগুলোতে হাসপাতাল শয্যা ও আইসিইউ বাড়ানোর পরামর্শও দিয়েছেন তারা। সেই সঙ্গে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকেও নির্দেশনা নেয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এরআগে গত (২৯ মার্চ) করোনার সংক্রমণ রোধে ‘লকডাউনের‘ ইঙ্গিত দিয়ে দেশের একটি জাতীয় গণমাধ্যমকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘মহামারির নতুন ধাক্কা সামাল দিতে সরকার চলাফেরা ও লোক সমাগমের ক্ষেত্রে নতুন করে কড়াকড়ি আরোপ করতে যাচ্ছে। দেশের কিছু এলাকার জন্য এ ধরনের ঘোষণা ‘আসতে পারে’।’
তিনি বলেন, ‘হয়ত বিভিন্ন টাইপের ‘লকডাউনের’ ঘোষণা আসবে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি-এসব এলাকায় যাওয়া-আসা বন্ধ করা, বিয়ে শাদী অনুষ্ঠান, ওয়াজ মাহফিল, পিকনিক এগুলোও বন্ধ করা... যেখানে জনসমাগম হয় সেসব অনুষ্ঠানে বিধিনিষেধ আসতে পারে।’
এদিকে করোনার সংক্রমণ রোধে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংক্রমণ রোধে তিনি আগের মতো সবকিছু নিয়ন্ত্রণের আভাস দেন। বৃহস্পতিবার (১ এপ্রিল) সংসদে তিনি বলেন, টিকা নেয়ার পর মানুষের মধ্যে উদাসীনতা বেড়ে গেছে। সবাইকে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সরকারকে সহায়তার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় মহামারি পরিস্থিতির বিষয়টি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, করোনার প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে নেয়া ব্যবস্থাগুলো আবারও নেয়া হতে পারে। টিকা নেয়ার পর অবহেলা ও উদাসীনতায় মহামারির সংক্রমণ বেড়েছে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।
হঠাৎ করে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু বৃদ্ধি পাওয়ার বিভিন্ন কারণ তুলে ধরে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর আগে গত কয়েক মাসের বেশি সময় ধরে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা, আক্রান্ত রোগী শনাক্ত ও মৃত্যুর হার একটু একটু করে কমে আসছিল। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব না মানা, মাস্ক পরিধান না করা, পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে উপচেপড়া ভিড়, স্বাস্থ্যবিধি না মানা, জীবাণুনাশক ব্যবহারের উদাসীনতায় আবারও ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
সংক্রমণের পরিস্থিতির যদি আরও অবনতি হয়, তাহলে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এই পরিকল্পনাও আগে থেকে করে রাখা জরুরি। সংক্রমণ যদি দ্রুত বাড়ে, সেক্ষেত্রে আরেক দফা লকডাউনে যাবে কিনা, এই চিন্তাও আগেভাগে করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
এছাড়া করোনার বর্তমান অবস্থা আগামী কয়েকদিন এভাবে চলতে থাকলে এ মাসেই সরকার লকডাউনে যেতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে লকডাউন করা দরকার কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে সময়নিউজকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বেনজীর আহমেদ বলেন, লকডাউনই সব সমস্যার সমাধান নয়। নিজেদের ভিতরে সচেতনতা তৈরি করলেই লকডাউনের কাজ হবে। লকডাউন করলেন, কিন্তু মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানল না তাতে কোনো লাভ হবে না।
এক্ষেত্রে সরকারকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, করোনা শনাক্তের পরীক্ষা বৃদ্ধি করতে হবে। যারা করোনায় আক্রান্ত তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। করোনায় বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করতে হবে। আক্রান্ত আইসোলেশন নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া যারা সন্দেহজনক তাদেরকে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। এক্ষেত্রে পরীক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, দেশ লকডাউনের বিষয়টি সরকারের। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হলো আংশিক লকডাউন করা। বিশেষ করে চিহ্নিত এলাকাগুলো অবশ্যই লকডাউন করা উচিত। যাতে এক এলাকার মানুষ আরেক এলাকায় যেতে না পারে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা, জনসমাগম এড়িয়ে চলা, অফিস-আদালতে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার ওপর জোর দেন এই বিশেষজ্ঞ।
ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ৩১ জেলাকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করেছে। এসব ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় কারফিউর আদলে লকডাউন দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলছেন, দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচাতে হলে এখনই, এই মুহূর্তে কমপক্ষে দুই সপ্তাহের জন্য ঢাকাসহ সর্বোচ্চ সংক্রমণ প্রবণ ৫টি শহরে কারফিউ (লকডাউনের আদলে) জারি করতে হবে।
দেশের করোনা পরিস্থিতি আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা প্রয়োজন বলেও মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশে লকডাউন দেওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
অধ্যাপক সায়েদুর বলেন, এছাড়া উচ্চ সংক্রমণপ্রবণ ৩০টি জেলায় সরকারি নির্দেশিত ১৮ দফা কঠোরভাবে প্রতিপালন করতে হবে। অন্যথায় আগামী সপ্তাহে দেশে দৈনন্দিন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বর্তমানের দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
রোগী সংক্রমণের এই ঊর্ধ্বগতিকে দ্বিতীয় ঢেউ নয়, দ্বিতীয় সুনামির সঙ্গে তুলনা করে চিকিৎসকরা বলছেন, সরকারি ১৮ দফা নির্দেশনা দিয়ে কোনওভাবেই এ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। সংক্রমণ কমিয়ে আনতে আগের চেয়ে কঠোর লকডাউনের বিকল্প নেই।
করোনার এই ঊর্ধ্বগতিকে সুনামির সঙ্গে তুলনা করে প্রিভেন্টিভ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, ‘করোনা সুনামির তীব্রতায় ছড়াচ্ছে। সামনে মহাদুর্যোগ।’
জনস্বাস্থ্যবিদ চিন্ময় দাস বলেন, করোনা রোগীর স্রোত যে হারে বাড়ছে তাতে এই মুহূর্তে কমপক্ষে দুই সপ্তাহের কঠোর লকডাউনের বিকল্প নেই। যত দেরি করবো, ততোই ক্ষতি হবে।
সরকারের ১৮ নির্দেশনা, দেশের সব নির্বাচন স্থগিত, ট্রেনের টিকিট বিক্রিতে স্থগিতাদেশ, করোনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বক্তব্য, চলমান বইমেলা ও দেশের বিনোদনকেন্দ্র বন্ধের সুপারিশ, গণপরিবহনে যাত্রীর চলাচল নিয়ন্ত্রণ, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখা, সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৫০ ভাগ জনবল দ্বারা পরিচালনা করা কি আবারও লকডাউনের ইঙ্গিত? তাহলে কি আবারও লকডাউন হতে যাচ্ছে দেশ? এ প্রশ্নের জবাব পেতে হয়ত অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন।
মন্তব্য ( ১০২)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
খুব তারাতারি লাগডাইন দেয়া দরকার
পলাশ খান
মানুষের জীবন রক্ষার জন্য এই মুহূর্তে লকডাউন জরুরী। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুণ।
Khokon
Lockdown plx amader dorkar
Shagotom
Kotor lockdown hota hoba
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন চাই না।
Md.Ariful Islam
The present situation of covid19 is worsen than before.The whole people of Bangladesh should be more concern and follow the health instruction given by the government.Lock down will be effective if we maintain the social distance and make the concern of unconcern people.May Allah save our country along with the whole world people from this actue situation.
মোঃ- জুয়েল
আমার মনে হয় এরকম বাভে করোনা বাড়তে থাকলে আবারো লকডাউনে আসা উচিৎ,,?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
তা হলে খেটে খাওয়া দিন মুজুরের অবস্থা কি হবে? তা হলে আমাদের মানোনীয়ো প্রধান মন্ত্রী কি কোন পদক্ষেপ নিবেন? Please help public population.
মোঃ আহসান হাবীব
আমার মনে হয়, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য লক ডাউন দেয়া দরকার। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত লক ডাউন তুলে দেয়া উচিত নয় বলে আমি মনে করি।
S
Lockdown Howa dorkar
তপু কুমার শেঠ
লকডাউনে যদি শহরের মানুষ গ্রামে তাইলে যায় তাহলে আরো ঝুঁকি হবে , বেসরকারি অফিসের চাকরিজীবীদের চাকরি হারাবে এবং সবাইতো ঔষধ আর কাঁচামালের ব্যবসা করে না এতে অন্য ব্যবসায়ীর সবার পরিবারের ক্ষতি হবে আর্থিক ভাবে, অনেকে দুঃচিন্তা করেই মরবে , এতে সম্পূর্ণ বন্ধ না করে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খোলা রাখার একটা প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেই ভালো হতো এবং স্বাস্থ্য বিধি না মানলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ভ্রাম্যমাণ আদালত দ্বারা জরিমানা করা এগুলো হলেই ভালো হতো আমার ছোট্ট মস্তিষ্কে এমনটাই মনে হলো ধন্যবাদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন হলে কিছু মানুষ হয়তো আক্রান্ত হতে বাচবে।কিন্তু মধ্যবিত্ত মানুষ গুলো একেবারে নিঃস্ব হয়ে যাবে।এ মানুষ গুলো কারো কাছে সাহায্য পায় না।লোকলজ্জায় কারো কাছ থেকে হাত পাত্তে পারে না।কোনো রকম না খেয়ে দিন কাটাতে পারলেও মাথা গোছার যে জায়গা সেই জায়গার ভাড়া বারতে থাকে আাকাশ সমান।কিভাবে কি হবে তাদের প্রতি সাহায্যের হাত কে বাড়িয়ে দিবে প্রাধান মন্ত্রী?? তাদের এই আকাশ সমান ভাড়ার দায় কে কমাবে। করোনা হলে হয়তো একেবারে মরে যাবো কিন্তু লকডাউন একে বারে নিঃস্ব হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Kew kono kisui manse na, ekhono onek coaching center guli open Ashe R onakei Mask use Kore na
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হোক
Hasina Islam Moni
হুম আবার একটা লকডাউন দেয়া দরকার এবং সেই সাথে ২য় পর্যায়ের করোনার ভয়াবহতা সবাইকে বুঝানো উচিত এবং সচেতনতার পাশাপাশি মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করা উচিত বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ
অনিচ্ছুক
বাংলাদেশ খবর ভারতে কেন ছড়িয়ে মানুষ কে বিভ্রান্ত করছেন? ভারতের সরকারের এটা বন্ধ করতে হবে।
ছোটন
নামে লকডাউন চাইনা কঠোর লকডাউন দিতেহবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আগে গরীবদের নিয়ে ভাবা উচিৎ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সরকার লক ডাউন দেয় , না খেয়ে দিন যাপন করতে হয় ,ঠিকই দিন মজুর দের । সরকার লক ডাউন দেন , সরকারী অফিস আদালত কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারির জন্যে । ওরা মাস শেষে ঠিকই বেতন পাই ,আর আমাদের চাকরী যায় , অর্ধহারে অনাহারে থাকতে হয় , গত বছর করোনার কারনে চাকরী গেল ,কোন মতে একটা ছোট চাকরী করি ,এবার সেটাও যাবে , আমার মত যারা আছে ,তারা করোনা নই বরং সংসার ,বউ বাচ্চা ,মা বাবা কে নিয়ে বাচার জন্য চিন্তা করে , কারন লক ডাউন মানে গরিব নিধন। গত বছরে সরকারের দেওয়া , এক মুঠ চাল পাইনি ,কোটি কোটি টাকা দিলেও , কাকে দিল জানি না , পানি খেয়ে রোজা রেখেছি ,মুখ ঢেকে ভিক্ষা করেছি , তাই লক ডাউন নামের গরিব নিধন কর্ম সুচি না দিয়ে ,করোনার ঔষধ বলে বিষ দিয়ে দেন ,খেয়ে মরি
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন হলে করোনার চাইতে না খেয়ে মরবে বেশি লকডাউন উঠিয়ে সাস্থবিধি কঠোর করুন
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Lock down deya hok, olpo kichu din er jnne.. Ete jodi coronar akromon ta kome. Tahole tO Alhamdulillah..ar jodi ager motoi thake tahole jeno lock down dirgho na kora hoy!! ????
মোহন্ত সুব্রত
এমন কিছু লোক আছে যারা নিজেরাই স্বাস্হ্যসচেতনে বেশ উদাসীন এবং তারা অন্যদরকেও স্বাস্হ্যসচেতন দেখলে ব্যগ্ঙবিদ্রুপ করে। এদেরকে ধরে লাঠিপেটা করে শাস্তি দিতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
গরিব মানুষ না খাইতে পাইয়া মইরা যাইব গা
অনি
লঞ্চ কি চলবে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমার মনে হয় এই মুহূর্তে যে পদক্ষেপগুলো নেয়া প্রয়োজন তা হল প্রাথমিকভাবে লকডাউন দেওয়া জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা মাস্কো ও সেনিটাইজেশন ব্যবহার করা যারা Mask ছাড়া বাইরে ঘোরাফেরা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া সর্বোচ্চ একদিন জেল ও জরিমানা 200 টাকা অথবা পুলিশ যদি কাউকে রাস্তায় Masks ছাড়া জনসম্মুখে ঘোরাফেরা করতে দেখে তাহলে জনসম্মুখে 10 বার কান ধরে উঠবস করানো অথবা কান ধরে এক ঘন্টা দ্বারা করে রাখা এইভাবে জনগণদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
MD Abu Zahid
দেশে অন্তপক্ষ পুরা রমজান মাস লকডাউন দেওয়া উচিত আমার মনে হয়।
Emon
Alla sob jane amra kichui jani na
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমি মনে করি আগামি কাল থেকে লকডাউল হোক
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন চাই না।লকডাউন হলে না খেতে পেয়েমরবে সাধারন জনগণ তাদেরজন্য একটা বার ভাবা উচিত
আমার নাম আমি গরিব
ভাই এই মুহুর্তে লকডাউন হইলে আমার মতো অনেক।লোক না খেয়ে মা-রা যাবে
Krish
Zara lockdown korche tader onek poisa ache tai bolche .sob baje khobor .keu bolche 81ooo keu bolche 5660 jon konta sotti? Sob natok
তমা
সরকার নিজেকে বাঁচাতে লকডাউন দিচ্ছে। জনগন লকডাউন চাই না
রাকিব
এই সবই ভন্দামি করুনা. দেসের অবস্তা বিবেচনা করে এই লকডাউন
Rawson Ara Sara
কুছু সময়ের জন্য হলেও লকডাউন দরকার
Gauir singh
দু-তিন দিনের মধ্যে লকডাউন থাকার দরকার
গৌতম পাল
আমার কঠোর নকডাউন দেওয়া দরকার
Samad Miah
"' লকডাউন দরকার ! তা ঠিক । কিন্তু নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মানুষদের কথাও সরকারের মাথায় থাকতে হবে। যাতে করে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে কর্ম করে , পরিবার পরিজন নিয়ে কোন রকম বেচে থাকতে পারে । প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি !
মোঃ হাসানুল নাহিদ
লকডাউন দিলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে? আমাদের মত গরীব লোকদের কি হবে?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন হতে হবে সেই রকম যে রকম হয় ভারত, ফ্রান্স, কানাডা বা অন্যান্য দেশে। লকডাউন দেয়া হলো কিন্তু মানুষ মনের খুশিতে ঘুড়ে বেড়াবে তাহলে হবে না। পুলিশ বা আর্মি দিতে হবে রাস্তায় মানুষ দেখা মাত্রই পাছায় লাঠি দেয়া শুরু করবে। তাহলে মানুষ লকডাউন মানবে।
Al-amin
আর এইগুলা ভালো লাগে না, স্বাধীন ভাবে বাজতেচাই
Mr. bappy
দ্রুত লোকডাউন করা হক।দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
কারফিউ
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
জনগনের সচেতনতা ছারা কোন ব্যাবস্থাই ফলপ্রসূ হবে না লকডাউন দিতে হবেএবং তা কার্যকর করতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন হলে আমাদের মত মধ্যবিত্ত রা করোনায় নয় বরং না খেয়ে মারা যাব,,,তাই আমি মনে করি লকডাউন এর বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার,,গত লকডাউন কত কষ্টে না খেয়ে দিন কাটিয়েছি তা এখনো মনে পড়লে চোখে পানি চলে আসে,, তাই আমি বলব মধ্যবিত্ত মানুষ কারো কাছে বলতেও পারেনা,,, চাইতেও পারেনা,,, আগে আমাদের খাদ্যের ব্যবস্থা করা হোক তারপর লকডাউন দেওয়া হোক।।।।।।
মারুফা সুলতানা
লগডাউনের সাথে সাথে সকল জনগনকে কঠোর সতর্ক থেকে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে বাকিটা আল্লাহ ভরসা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লক ডাউন চাইনা
md shahin
লকডাউন চাই না মানুষকে সাস্হবিধি মানানোর জন্য ভাম্যমান আদালত পরিচালনা দরকার ঘরের বাহিরে মাস্ক পড়া বাধ্যতা মূলক করা এবং কঠোর ভাবে নিয়ন্তন করা দরকার লকডাউন দিলে যারা দিন আনে দিন খায় তাদের অসুবিধা হবে
ইমরান
ডিপ্লোমা ইন ইন্জিনিয়ারিং এর চলমান পরীক্ষার কী হব?
Maminul Islam Mamun
যারা বিদেশ যাবে তারা কি করবে ?
জীবন
কঠোর লকডাঊন দরকার
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
এসিতে থাকেনত গরীবের কষ্ট বুঝবেন কেমনে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Sob kisu e thik ase.sobar age manuser jibon manusk bachte hobe.kintu gorib o modobitto manuser ki hobe Tara ki babe cholbe.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Vai Ami nije e to ager lockdown er rin akhon o porisod korte pari nay.manusik babe are valo lagse na....
Mousumi nandi
Ki lav hochee lock down deke janen .kichu manus komche r ki vaccine beriyeo kono lav hoyni .
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমরা লকডাউন চায় না,তবে সরকার যেন কড়া বিধিনিষেধ আরোপ করে এবং সচেতনতা সৃষ্টিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
কি আশ্চায্য পলিসি করোনার, মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনও শেষ করোনার নিউজ ও আক্রান্ত সংখ্যা দুটুই বেড়ে গেল,এতদিন প্রচন্ড ঠান্ডা গেলেও এই দুটু উৎসব পালনে করোনা ছাড় দিয়ে ছিল বুজি,আসলে জনগন কে ভয়ের মধ্যে রেখে সরকার কি করতে চাচ্ছে সেটা বের করা দরকার,আমরা কি ধরে নিতে পারিনা যে করোনার আক্রমন পুর্বেও ভয়াবহ ছিল কিন্তু সরকার সেটা গোপন করেছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য
Abdullah Khan
আমরা জেন চতে পারি
মানিক
পুরো দেশ লকডাইন করা উচিত
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আবারো লকডাইন দিলে আমরা আথিক ভাবে খতি হবে না খেয়ে থাকতে হবে আমাদের
Raja mondal
Kub Tara tari debostha kora dorkar
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Gotobosorer cheye abar manus onek gorib hoa gese abar jodi lokdaon dey taile to manus. Coronar ceye na khaiye mara jabe r soekar thika ja onidan dey ta to chermen membar rai kheye fele so labki tai lok daown caina ja mara jabe sa amni mara jabe Allahvhorosa amin
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সকল কুরিয়ার ও পার্সেল সারবিস গুলা বন্ধ করা উচিত জরুরি, সকল দেশে করোনা ছড়াবে এরা,, এক জাগার মাল আরেক জাগায় যাওয়া টা রিস্ক হয়ে যাবে মানুষের
সাকিল
লকডাউন হলে কিছু মানুষ হয়তো আক্রান্ত হতে বাচবে।কিন্তু মধ্যবিত্ত মানুষ গুলো একেবারে নিঃস্ব হয়ে যাবে।এ মানুষ গুলো কারো কাছে সাহায্য পায় না।লোকলজ্জায় কারো কাছ থেকে হাত পাত্তে পারে না।কোনো রকম না খেয়ে দিন কাটাতে পারলেও মাথা গোছার যে জায়গা সেই জায়গার ভাড়া বারতে থাকে আাকাশ সমান।কিভাবে কি হবে তাদের প্রতি সাহায্যের হাত কে বাড়িয়ে দিবে প্রাধান মন্ত্রী?? তাদের এই আকাশ সমান ভাড়ার দায় কে কমাবে। করোনা হলে হয়তো একেবারে মরে যাবো কিন্তু লকডাউন একে বারে নিঃস্ব হয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Sob sorkari office bondo korun,lockdown dan
মোঃ নুরুল ইসলাম
লকডাউন চাইনা , বরং জন সচেতনতা বাড়াতে কাজ করুন । please...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
এই করোনা মহামারী জন্য সরকার দায়ী। শেখ হাসিনা কোন ভাবে এই দায়ভার এড়াতে পারবেনা
তিতাস মাহমুদ আবির
আমরা গরীবেরা করোনায় মরতে চাই কিন্তু কঠিন লকডাউন চাই না
md Ridul
লকডাউন চাই বাস বারা কমিয়েদেন
উদয়ন বড়ুয়া
১৮ দফা বাস্তবায়ন সুপারিশ আমিও একমত! এখানে কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, সাধারন জনগনের কি অবস্তা হয়ে দাঁড়াবে, যারা দিনের রোজগারে সংসার চলে, তাদের জন্য চাল ডাল তৈল লবন নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিভাবে ক্রয় করবে? রোজগার তো হবে বন্ধ! বাঁচার উপায় কি? সরকার থেকে কোন প্রকার সাহার্য্য সহানুভুতি সবাই পাবে কি? নাকি আগের মত লুটপাট করে খেয়ে ফেলবে? গরীবের যাতে কষ্ট লাগব হয়, সে ভাবেই হউক সিদ্দান্ত। ধন্যবাদ!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমার মনে হয় আমরা কোভিদ সম্পর্কে যাহা ভাবতেছি তাতে18 কোটি মানুষের মধ্যে 10 কোটি মারা যেত' কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন' মরলো না' তাই লকডাউন না দিলেও চলত' কারণ বাংলাদেশে অনেক গরিব দেশ' কাজকর্ম ছাড়া বসে খাওয়ার মতো মানুষ খুব কম' অনেকেই দিন আনে দিন খায়' এদের মত নিজেকে ভেবে দেখুন তো' তাহলেই বুঝতে পারবেন জীবন কি জিনিস'
Santu das
Lockdown jamon dorkar.... Kintu jara roj Kaja Kora 2 time kai tabar Ki hoba..... Tara ki Korba.... Kay bolta Patna?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
amader ki hobe jara gorib moddobitto .
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লোক ডাউন দরকা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউনে আমরা কি করে খাবো?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
পোশাক শিল্প কারখানা তো আর বন্ধ থাকবেনা। সেখানে কি করোনা ছাড়াবেনা❓ যদিবা স্বাস্থ্য বিধি মেনে অর্ধেক জনবল দিয়ে চালানোর নির্দেশ দিয়েছে তারপর ও মনেহয় পোশাক শিল্প কারখানা র মালিক মানবে কি❓
ইলিয়াস
লক ডাউন অবশ্যই প্রয়োজন তবে ধনী গরিব বলে নয় দলীয় নির্দলীয় বলে নয় প্রতিটি বাড়িতে প্রয়োজনীয় খাবার পানীয় নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কেননা যে জনগন পদ্মা সেতু তৈরি করতে পারে সে জনগন অভুক্ত থাকবে, মারা যাবে? সিদ্ধান্তে ভুল করা যাবে না। সবাই মিলে করোনা প্রতিরোধ করতে হবে!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
অবশ্যই লকডাউন করা উচিত। মানুষের জীবন আগে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Lockdown chaina..korlei ki korona hobe na??lockdown korle nimno modhhobritto manus mara jaben na khete peye,kaj hariye..
বাসু দেব
বর্তমান করোনা পরিস্তিতি অনুযায়ী আমাদের দেশে একটি কঠোর লকডাউন প্রয়োজন।।।তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে দৈনিক খেঠে খাওয়া মানুষ বেশি।।ওজন্য তাদের কথা চিন্তা করে তাদের যেন লাকডাউনে কষ্ট পরতে না হয় তার একটি সুব্যবস্তা নিয়ে লকডাউন দেয়া হোক।।
Nirjon barua
লকডাউন দেওয়া দরকার কারণ দেশের পরিস্থিতি অনেক ভয়াবহ'র দিকে যাছে।তবে ঔষধ ধের দোকান আর কাঁচা বাজার রের দোকান খোলা রাখার দরকার।আপনি নিজে বাঁচুন এবং অন্যকে বাঁচতে দিন।সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
রাফিন
খুবই দুঃখজনক ????????
Nursat
Manus ki korbe r ki khabe lokdun thakle
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Lock down is very important to your life other wise too much problem in your life
S.M
আমি মনেকরি দেশে আবারও লকডাউন দেওয়া প্রয়োজন,কারণ অফিস খোলা থাকলে কর্মচারিদের ডিউটি করাই লাগবে। আর গন্তব্যস্থলে যাওয়ার জন্য ৬০ শতাংশ ভাড়া দিয়ে মনুষ বাসে উঠছে ঠিকিই তাও আবার সাস্থ্যবিধি না মেনে, যাকে বলে গড়পত্তায়। এইরকম অনিয়ম হচ্ছে, দোকান পাঠ,হোটেল সহ বিভিন্ন যায়গাই। এরকারনেই আমি মনেকরি আবার কঠোর লকডাউন দেওয়া উচিত
Ruma saha
Jara mask porbe na tader nejeder jama chire mask baneye Oi somoy porte hobe etai thakbey uchit shikkha seta police hok ba montri sobar jonno ek e rokom niyom hoy
সালাউদ্দিন আহমেদ
সেনা মোতায়েন করে দুই সপ্তাহ লকডাউন করা যেতে পারে। দুই সপ্তাহ পরে অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে আর চিকিত্সা ব্যবস্থা বারাতে হবে। সাসতোবিদি মানতে কঠোরভাবে ব্যবস্থা নেয়া দরকার
pranab
are lock down chai na amadar kaj na korlay patay vate nai
প্রসেনজিৎ
লকডাঊন অবশ্যই হতে হবে
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউন চাই
মিতা
লকডাউন হওয়া উচিত..
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Lokdawn
Dipak
লকডাওয়ন করতে হবে
Nilu
Look daun hok
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
lockdown kora valo kin6u sokal 6AM- 6PM porjonto loka ra kaj korba tarpor lockdown thak
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Lockdown howa uchit kintu lockdown hole manush gulo ki kheye bachbe.?kono kichu income thakbe na lockdown hole.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
এ ভাবে লক ডাউন হয় নাকি সব কিছু ঠিকঠাক ভাবে চলছে নামে মাত্র লক ডাউন। উচিত ছিল মানুষ গুলো কে এক সপ্তাহের জন্ন হলেও ফ্রিজ করে রাখা তাতে উপকার হতো।
Arijit das
Lokedown hoye na khete peye morar theke covit a mora anek valo.sorkar jodi lokedown korbe mone kore tahole jeno sobar ghore ghore khabar ar bacchar dudh ta pathia daye.
Tamalika Samadder
Ebar lockdown hole morei jabo
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ngo কিস্তি বন্ধ করতে হবে গরিবদের বাচাতে হলে না হলে সমস্যা বেশি হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
No lokdauun
rahul das
lockdown na korle aber sgar moto covid bere jabe
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
লকডাউনের পাশাপাশি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রয়োজন