সিএনআই ডেস্ক: চলতি মাসেই দেয়া হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলার চার্জশিট। ডিএনএ পরীক্ষায় বেশকিছু প্রমাণ হাতে এসেছে বলে জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। মজনুর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া আলামতের ভিত্তিতে মামলায় সর্ব্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত হবে বলে আশা তদন্ত সংস্থার। নির্যাতিতার মোবাইল ফোন কেনায় জড়িত অরুনা এবং খাইরুলকে মামলার সাক্ষী করা হবে। গত ৭ জানুয়ারি ধর্ষণের অভিযোগে মজনুকে গ্রেফতার করে র্যাব। রাজধানীর কুর্মিটোলা এলাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলার একমাত্র আসামি মজনুকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য মিলিয়ে নিতে সরেজমিন ঘুরে দেখা হয় পুরো এলাকা। ঘটনার আদ্যোপান্ত বর্ণনা দেয় মজনু। ঘটনার দায় স্বীকার করে এরই মধ্যে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে সে। স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ঘটনার দিন একাই মেয়েটিকে পাঁজাকোলা করে তুলে নেয় মজনু। রাত সাড়ে নয়টার দিকে হেঁটে চলে যায় বিমানবন্দর রেলস্টেশনে। সেখানে রাতে থেকে পরদিন চলে যায় নরসিংদী। গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, এই ঘটনার কোনো প্রত্যক্ষদর্শী নেই। তাই উদ্ধারকৃত আলামতের ফরেনসিক পরীক্ষার ফলাফল অপরাধ প্রমাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। চলতি মাসেই দেয়া হতে পারে এই মামলার অভিযোগপত্র। গোয়েন্দা ও অপরাধতথ্য বিভাগের উপ কমিশনার বলেন, তদন্ত কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এখন আমরা সব আলামত একত্রিত করে চার্জশিট দাখিল করতে পারবো। এছাড়া যে অরুনার কাছে নির্যাতিতার মোবাইল ফোন বিক্রি করে মজনু সে এবং তার কাছ থেকে ফোনটি ক্রয়কারী খাইরুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তারা এই মামলার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী।
স্পোর্টস ডেস্ক: রাজনৈতিক বৈরিতার কারণে দুই দেশের মধ্যে সি...
বিনোদন ডেস্কঃ বিশ্বের প্রাচীন চলচ্চিত্র উৎসব বলা হয় কানকে...
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) মানু...
দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের জেলা সদরের শেখপুরা এল...
মন্তব্য ( ০)